Anti Ageing Habits: তরুণ দেখাতে আর খরচ নয়, এই ১০ অভ্যাসেই জীবন বদলাবে! অ্যান্টি-এজিং টিপস

Anti Aging Solutions: আসলে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের শরীর এবং ত্বকেরও বয়স বেড়ে যায়। কিন্তু কখনও কখনও ব্যস্ত জীবনধারা এবং পুষ্টির অভাবের কারণে, শরীর এবং ত্বকে সময়ের আগেই বার্ধক্যের লক্ষণ দেখা দিতে শুরু করে।

Advertisement
তরুণ দেখাতে আর খরচ নয়, এই ১০ অভ্যাসেই জীবন বদলাবে! অ্যান্টি-এজিং টিপস  প্রতীকী ছবি

সকলেই সব সময় নিজেকে তরুণ এবং সুন্দর দেখতে চায়। কিন্তু বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এর প্রভাব মুখেও দেখা দিতে শুরু করে। মুখে বলিরেখা, সূক্ষ্ম রেখা এবং ত্বক ঝুলে যাওয়া, এগুলোই বার্ধক্যের লক্ষণ। ৪০ পেরোলেই ত্বকের বিশেষ যত্ন নেওয়া জরুরি। এই সময়, বয়স বৃদ্ধি, পরিবেশের পরিবর্তন, শরীরে হরমোনের পরিবর্তন ত্বকে খারাপ প্রভাব ফেলে।

আসলে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের শরীর এবং ত্বকেরও বয়স বেড়ে যায়। কিন্তু কখনও কখনও ব্যস্ত জীবনধারা এবং পুষ্টির অভাবের কারণে, শরীর এবং ত্বকে সময়ের আগেই বার্ধক্যের লক্ষণ দেখা দিতে শুরু করে। সেক্ষেত্রে আপনি আপনার বয়স থামাতে পারবেন না। তবে অবশ্যই ত্বকের বুড়িয়ে যাওয়া এড়ানো সম্ভব। বয়সকে হারিয়ে ত্বককে তরুণ রাখার জন্য, আজকাল মানুষ দামি চিকিৎসার দিকে ঝোঁকে। আসলে তরুণ দেখাতে জলের মতো টাকা খরচ করতে হয় না। 

দেশের বিখ্যাত হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ অলোক চোপড়া এমন কিছু আশ্চর্যজনক কিন্তু খুব সহজ পদ্ধতির কথা বলেছেন, যার মাধ্যমে ওষুধ ছাড়াই বুড়িয়ে যাওয়া আটকানো সম্ভব। ডাঃ চোপড়া এমন কিছু প্রাকৃতিক ও বৈজ্ঞানিক অভ্যাসের কথা বলেছেন, যা কেবল আপনার ত্বককেই তরুণ করে তুলবে না, সেই সঙ্গে হার্টের স্বাস্থ্য, হরমোনের ভারসাম্য এবং ঘুমের মানও উন্নত করবে।

দিনে মাত্র দু'বার খাবার 

দিনে তিনবার খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করুন। মাঝে মাঝে মাত্র দু'বার পর্যাপ্ত পরিমাণে খাবার খান। শরীরকে সুস্থ হওয়ার জন্য সময় দেওয়ার জন্য মাঝে মধ্যে উপবাস করুন।

প্রতিদিন ব্যায়াম 

শরীরকে যে কোনওভাবে সঞ্চালন করুন। সামান্য ব্যায়ামও আপনাকে তরুণ এবং ফিট থাকতে সাহায্য করতে পারে।

মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ 

মানসিক চাপ দূর করে মনকে শান্ত করার জন্য নিজের উপায় খুঁজে বের করুন। এর জন্য গান, হাঁটা, আঁকা, নাচ বা ধ্যানের মতো যে কোনও কিছু করতে পারেন। শান্ত মন শরীরকে সুস্থ রাখে।

Advertisement

ধূমপান ত্যাগ 

ধূমপান খুবই ক্ষতিকর। এটি আপনার শরীরের অনেক ক্ষতি করে।

পর্যাপ্ত ঘুম 

প্রতি রাতে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমান। ঘুমানোর সময় শরীর নিজেকে মেরামত করে।

বেডরুমে পোষ্য

ঘুমের সমস্যা এবং অ্যালার্জি এড়াতে পোষ্যদের আপনার বেডরুম থেকে দূরে রাখুন।

সারাদিনের ঘুম  

সারাদিনে ৩০ মিনিটের ঘুম আপনার শক্তি এবং একাগ্রতা বৃদ্ধি করে।

পরিবার ও বন্ধুদের মূল্য 

দৃঢ় সম্পর্ক আপনাকে সুখী এবং মানসিকভাবে সুস্থ রাখে। তাই পরিবার ও কাছের বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটান। 

মজা করুন

সিনেমা দেখা, শখ পূরণ করা বা আপনার পছন্দের যে কোনও কিছু উপভোগ করুন। মজায় থাকা আপনার মনের জন্য খুবই ভাল।

স্বাস্থ্যকর ঘনিষ্ঠতা

একটি সুস্থ যৌন জীবন বজায় রাখুন। এটি আপনার সম্পর্কের মধ্যে ভালোবাসা এবং বোঝাপড়া বৃদ্ধি করে এবং আপনাকে একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত রাখে।
 

POST A COMMENT
Advertisement