
Capsicum Benefits in Diabetes: তরকারি থেকে শুরু করে নুডুলস এবং খাবারে ক্যাপসিকাম ব্যবহার করা হয়। ক্যাপসিকাম বেশ সুস্বাদু। এতে আরও পুষ্টিগুণ পাওয়া যায়। রঙিন ক্যাপসিকামে ভিটামিন এ, সি, ফাইবার, বিটা ক্যারোটিনসহ অনেক প্রোটিন পাওয়া যায়। খাদ্যতালিকায় এটি অন্তর্ভুক্ত করলে ডায়াবেটিস থেকে ক্যান্সার পর্যন্ত বিপজ্জনক রোগের ঝুঁকি কমে যায়। অন্যদিকে, আয়রন এবং ক্যালসিয়ামের মতো উপাদান হাড়কে শক্তিশালী করার পাশাপাশি কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। জেনে নিন ক্যাপসিকামের কী কী উপকারিতা।
ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়
ক্যাপসিকামে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায়। এটি লাইকোপিনে সালফার যৌগের উপস্থিতির কারণে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। স্বাস্থ্যের উপর ক্যান্সারের প্রভাব কমানোর পাশাপাশি এই রোগের ঝুঁকি এড়ায়।
আর্থ্রাইটিসে খুবই উপকারী
ক্যাপসিকাম নিয়মিত সেবনে বাতের সমস্যা কমে যায়। এটি জয়েন্টের ব্যথায়ও আরাম দেয়। কুইনাইন এর সাথে ক্যাপসিকাম খাওয়া আরও বেশি উপকারী।
রক্তশূন্যতা দূর করে
ক্যাপসিকাম ভিটামিন সি থেকে আয়রনের একটি বড় উৎস। রক্তের ঘাটতি পূরণের পাশাপাশি শরীরকে শক্তিশালী করে। এটি রক্তস্বল্পতার ঝুঁকিও কমায়।
ডায়াবেটিসও নিয়ন্ত্রণ করে
ক্যাপসিকাম খেলে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে। এমন পরিস্থিতিতে চিকিৎসকরা বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীদের ক্যাপসিকাম খাওয়ার পরামর্শ দেন।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হলে ক্যাপসিকাম একটি দুর্দান্ত বুস্টার। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ক্যাপসিকাম খুবই উপকারী। এটি কোলেস্টেরলের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখে।
এটি হাড় ও ত্বকের জন্যও উপকারী
ক্যাপসিকামে পাওয়া পুষ্টি উপাদান যেমন ভিটামিন সি থেকে ক্যালসিয়াম হাড় মজবুত করার পাশাপাশি ত্বককে সংক্রমণ থেকে দূরে রাখে। এটি জমাট জমতে দেয় না।
ওজন কমাতেও সহায়ক
ক্যাপসিকাম খেলে মেটাবলিজম ঠিক থাকে। এটি ওজন কমাতেও সাহায্য করে। এটিকে ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করলে স্থূলতা বাড়তে দেয় না।