Egg Eating Benefits: হাঁস না মুরগি, কোন ডিমে উপকারিতা বেশি

Egg Eating Benefits: ডিম খেতে ভালোবাসেন প্রায় সকলেই। ডিম সেদ্ধ থেকে ওমলেট সবটাই ভীষণ প্রিয়। তবে কেউ কেউ পছন্দ করেন মুরগির ডিম আবার কারোর কারোর পছন্দ হাঁসের ডিম। এই দু ধরনের ডিম খেতেই দারুণ সুস্বাদু। ডিমের জনপ্রিয়তার কথা বললে কেউ কারোর থেকে কম যায় না। কিন্তু কোন ডিম শরীরের পক্ষে ভালো আর কোন ডিম ক্ষতিকারক তা কিন্তু কারোরই জানা নেই।

Advertisement
হাঁস না মুরগি, কোন ডিমে উপকারিতা বেশিমুরগি না হাঁস কোন ডিম খাওয়া স্বাস্থ্যকর
হাইলাইটস
  • ডিম খেতে ভালোবাসেন প্রায় সকলেই।
  • ডিম সেদ্ধ থেকে ওমলেট সবটাই ভীষণ প্রিয়।
  • তবে কেউ কেউ পছন্দ করেন মুরগির ডিম আবার কারোর কারোর পছন্দ হাঁসের ডিম। এই দু ধরনের ডিম খেতেই দারুণ সুস্বাদু।

ডিম খেতে ভালোবাসেন প্রায় সকলেই। ডিম সেদ্ধ থেকে ওমলেট সবটাই ভীষণ প্রিয়। তবে কেউ কেউ পছন্দ করেন মুরগির ডিম আবার কারোর কারোর পছন্দ হাঁসের ডিম। এই দু ধরনের ডিম খেতেই দারুণ সুস্বাদু। ডিমের জনপ্রিয়তার কথা বললে কেউ কারোর থেকে কম যায় না। কিন্তু কোন ডিম শরীরের পক্ষে ভালো আর কোন ডিম ক্ষতিকারক তা কিন্তু কারোরই জানা নেই। আসুন জেনে নেওয়া যাক কোন ডিম খেলে আপনার শরীর থাকবে সুস্থ। 

মুরগির চেয়ে হাঁসের ডিম আকারে বড়
এমনিতেই মুরগির ডিমের তুলনায় হাঁসের ডিম আকারে বেশ খানিকটা বড়। হাঁসের ডিমের খোসাও মুরগির তুলনায় বেশি শক্ত। তাই একটু বেশি সময় রাখা যেতে পারে হাঁসের ডিম। তবে টাটকা ডিম স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী, তা সে হাঁস হোক বা মুরগি।

আরও পড়ুন: আঙুর না কিসমিস, কোনটি বেশি উপকারী? জানুন

কোন ডিমে রয়েছে বেশি পুষ্টি
চিকিৎসকদের মতে, ১০০ গ্রাম হাঁসের ডিমে রয়েছে ১৮৫ কিলো ক্যালরি। যেখানে মুরগির ডিম থেকে পাওয়া যায় ১৪৯ কিলো ক্যালরি। আবার কার্বহাইড্রেট ও মিনারেলের পরিমাণ কিন্তু দুটো ডিমেরই সমান। পাশপাশি সেলেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, দস্তা, তামা, আয়রনও থাকে সম পরিমাণে। তবে হাঁসের ডিমে প্রোটিন এবং ভিটামিনের পরিমাণ বেশি থাকে ।ুন

আরও পড়ুন: প্রোটিন ও ফাইবারের দারুণ উৎস, গরমে হিট স্ট্রোক থেকে বাঁচায় ছাতু, কীভাবে খাবেন?

কোন ডিমে ফ্যাট বেশি থাকে
বিশেষজ্ঞরা বলেন, ১০০ গ্রাম হাঁসের ডিমে স্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ ৩.৬৮ গ্রাম। অন্যদিকে মুরগির ডিমে স্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ ৩.১ গ্রাম। আবার হাঁসের ডিমে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ মুরগির ডিমের তুলনায় ৫০ শতাংশ বেশি থাকে বলে মনে করেন পুষ্টিবিদরা। থ্রিওনিন, আইসোলিউসিন, ট্রিপটোফ্যান, টাইরোসিন, ফেনিলালানিন, ভ্যালাইন, সেরিন, গ্লাইসিন, প্রোলিন, অ্যাসপারটিক অ্যাসিড, হিস্টিডিন, অ্যালানিন ও আর্জিনিনের মতো সব ধরনের অ্যামাইনো অ্যাসিড উভয় ডিমেই সম পরিমাণে পাওয়া যায়।

Advertisement

আরও পড়ুন: বয়স ৩০ পেরোলে অজান্তে বিপদ ঘনায়, এই খাবারগুলি দেবে সুরক্ষা

ডিম খাওয়া কাদের একেবারেই নিষেধ
মুরগির চেয়ে হাঁসের ডিমে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেশি থাকে। তাই তো চিকিৎসকেরা হার্টের সমস্যায় ভুগছেন এমন রোগীদের হাঁসের ডিম খেতে নিষেধ করেন। তবে যাঁরা হাই প্রোটিন ডায়েট খেতে ইচ্ছুক, তাঁরা হাঁসের ডিমের কুসুম ছাড়া সাদা অংশটি খেতে পারেন। তবে সবশেষে একথা বলাই যায় যে সামান্য পরিমাণে হলেও মুরগির থেকে হাঁসের ডিমের পুষ্টিগুণ বেশি ৷ 
 

POST A COMMENT
Advertisement