Chicken Side Effects : এই ব্লাড গ্রুপের ব্যক্তিদের চিকেন খাওয়া খুবই বিপজ্জনক

Chicken Side Effects : গবেষণায় বলা হয়েছে, কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে লাল মাংস এবং চিকেন খাওয়া উচিত নয়। গরমে এটি খেলে ক্ষতি আরও বেড়ে যায়। আমেরিকান জার্নাল অফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশন-এ প্রকাশিত গবেষণায় বলা হয়েছে, লাল মাংস এবং চিকেন বেশি পরিমাণে খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়।

Advertisement
এই ব্লাড গ্রুপের ব্যক্তিদের চিকেন খাওয়া খুবই বিপজ্জনকচিকেন খাওয়ার আগে সাবধান। প্রতীকী ছবি
হাইলাইটস
  • এই ব্লাড গ্রুপের ব্যক্তিদের চিকেন খাওয়া খুবই বিপজ্জনক
  • এমনটাই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা
  • জানুন বিস্তারিত তথ্য

Chicken Side Effects : চিকেন খান না,  এমন খুব কমই রয়েছেন। তবে অতিরিক্ত পরিমাণে চিকেন খাওয়া শরীরের জন্য খারাপ হতে পারে। গবেষকরা এ তথ্য জানিয়েছেন। গবেষণায় বলা হয়েছে, কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে লাল মাংস এবং চিকেন খাওয়া উচিত নয়। গরমে এটি খেলে ক্ষতি আরও বেড়ে যায়। আমেরিকান জার্নাল অফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশন-এ প্রকাশিত গবেষণায় বলা হয়েছে, লাল মাংস এবং চিকেন বেশি পরিমাণে খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়। পরিবর্তে, সবজি থেকে প্রোটিন গ্রহণ বেশি উপযুক্ত।

চিকেন খাওয়ার আগে সাবধান

গবেষণার নেতৃত্বদানকারী ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রোনাল্ড ক্রাউস বলেন, "যখন আমরা এই গবেষণার পরিকল্পনা করেছিলাম, তখন আমরা আশা করেছিলাম যে চিকেন রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রার উপর বিপরীত প্রভাব ফেলবে। কিন্তু আমরা জেনে অবাক হয়েছি যে উভয়েরই প্রভাব। মাংস কোলেস্টেরল মাত্রা বৃদ্ধি একই ছিল। গবেষণায় আরও বলেছেন যে সবজির প্রোটিন রক্তের কোলেস্টেরলের জন্য বেশি উপকারী। গত কয়েক দশকে হৃদরোগের বৃদ্ধির কারণে চিকেনের ব্যবহার বেড়েছে।

রোনাল্ড ক্রস বলেন, মাংসের বদলে শাকসবজি, দুগ্ধজাত দ্রব্য এবং মটরশুটি কোলেস্টেরলের জন্য ভালো। তবে চিকেনের অনেক উপকারিতাও রয়েছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, A ব্লাড গ্রুপের মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা খুবই সংবেদনশীল। তাই তাদের খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারে বিশেষ যত্ন নেওয়া উচিত। এ ধরনের ব্যক্তিদের আমিষমুক্ত খাদ্য গ্রহণের পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। আসলে, শরীর সহজে মাংস হজম করতে পারে না, তাই এই লোকদের মুরগি-মাটন কম খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

চিকিৎসকদের সঙ্গে পরামর্শ

তবে কোনও কিছুর উপকারিতা এবং অপকারিতা দুই দিকই থাকে। ফলে অতিরিক্ত কিছু খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকদের পরামর্শ নিয়ে নেওয়া জরুরি। কারণ যে কোনও খাবারের উপকার যেমন থাকে, তেমনই তার পাশ্বপ্রতিক্রিয়াও থাকে। ফলে এ বিষয়ে সতর্ক থাকা আগে থেকে প্রয়োজন। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সঙ্গে পরামর্শ করে পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। 

Advertisement

POST A COMMENT
Advertisement