scorecardresearch
 

Coffee: বেশি কফিতে ক্ষতি হয় স্বাস্থ্যের, জানুন কত কাপে সুরক্ষিত থাকবেন?

Coffee: অনেকেই আছেন যারা সকালে ঘুম থেকে ওঠার পরও ক্লান্ত ও অলস বোধ করেন। এরপর ঘুম কাটাতে কফি খান। এক চুমুক কফিতে ঘুম কেটে যায়। আবার অনেকেই আছেন যাদের সকাল, কফি ছাড়া দিন সম্পূর্ণ হয় না।

Advertisement
কতটা কফি খাওয়া উচিত, জানুন  কতটা কফি খাওয়া উচিত, জানুন

বহু মানুষই কফি দিয়েই তাদের দিন শুরু করেন। কারণ এক কাপ কফি পান করলে শরীরে তাৎক্ষণিক শক্তি আসে এবং সক্রিয় বোধ করতে শুরু করেন। এমন অনেকেই আছেন যারা সকালে ঘুম থেকে ওঠার পরও ক্লান্ত ও অলস বোধ করেন। এরপর ঘুম কাটাতে কফি খান। এক চুমুক কফিতে ঘুম কেটে যায়। আবার অনেকেই আছেন যাদের সকাল, কফি ছাড়া দিন সম্পূর্ণ হয় না। মাথা ব্যথার সময়ও কফির আশ্রয় নেয় বহু ব্যক্তি। তবে আপনি কি কখনও জানার চেষ্টা করেছেন দিনে কখন এবং কতটা কফি পান করা উচিত?

আমেরিকান জার্নাল অফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশন-এ প্রকাশিত একটি সমীক্ষা অনুসারে, যারা দিনে ৬ কাপ বা তার বেশি কফি পান করেন তাদের হৃদরোগের ঝুঁকি, যারা পান করেন না, তাদের তুলনায় ২২ শতাংশ বেশি। যদিও এটি প্রতিটি ব্যক্তির বিপাকীয় হারের উপর নির্ভর করে।

 

আরও পড়ুন

how much coffee should you have in a day to stay healthy

কফি শরীরের জন্য উপকারি না ক্ষতিকর?

অনেক সমীক্ষা রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, ক্যাফেইনে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট পাওয়া যায়। যা, ব্যথা, স্নায়ুর প্রদাহ, হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক। কিন্তু কফি আপনার জন্য উপকারি না ক্ষতিকর তা নির্ভর করে আপনি দিনে কতটা কফি পান করেন, তার উপর। নতুন এক গবেষণার প্রতিবেদনে এই দাবি করা হয়েছে।

সুস্থ থাকার জন্য দিনে কত কাপ কফি সঠিক?

সমীক্ষার রিপোর্ট অনুযায়ী, মানুষের শুধুমাত্র সীমিত পরিমাণে কফি খাওয়া উচিত। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, একজন ব্যক্তির দিনে মাত্র ২-৩ কাপ কফি পান করা উচিত।  এর  বেশি কফি পান করলে হৃদরোগের ঝুঁকি ২২ শতাংশ বেড়ে যায়। আপনিও যদি কফি-প্রেমী হন, তাহলে এটি মাথায় রাখুন।

Advertisement

 

how much coffee should you have in a day to stay healthy

এক কাপ কফিতে প্রায় ১০০ মিলিগ্রাম ক্যাফেইন থাকে। সুতরাং, আপনি যদি ৫-৭ কাপের বেশি কফি খান, এর অর্থ শরীরে ৭০০ মিলিগ্রামের বেশি ক্যাফেইন যাচ্ছে, যা সীমার বাইরে। অনেকে প্রতিদিন ২০০০ মিলিগ্রামের বেশি ক্যাফেইন গ্রহণ করেন, যার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। এটি কার্ডিওভাসকুলার রোগ এবং উদ্বেগের কারণ হতে পারে। সেই সঙ্গে একজন মহিলার প্রজনন স্বাস্থ্যকেও প্রভাবিত করতে পারে।

 

Advertisement