scorecardresearch
 

Curry Patta Benefits : চর্বি ঝরায়-হজম শক্তি বাড়ায় কারি পাতা, কখন-কীভাবে খাবেন?

Curry Leaves Benefits : ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, আয়রন, কপার, ভিটামিন এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো পুষ্টি উপাদান কারি পাতায় পাওয়া যায়, যা শরীরের নানাভাবে উপকারে কাজ করে। মনে রাখতে হবে প্রতিদিন সকালে ৩ থেকে ৪টি সবুজ পাতা চিবিয়ে খেলে, বিশেষ উপকার পাওয়া যাবে। এবার জেনে নেওয়া যাক কারি পাতার উপকারিতাগুলি।

Advertisement
প্রতীকী ছবি প্রতীকী ছবি
হাইলাইটস
  • কারি পাতার অনেক গুণ
  • রাতাকানা রোগে উপকারী
  • ডায়াবেটিসের জন্যও ভাল

ভারতীয় পরিবারগুলির রান্নাঘরে কারি পাতা ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। বিশেষ করে দক্ষিণ ভারতীয় বেশিরভাগ খাবারেই পাওয়া যায় এই পাতা। কারি পাতা যে কোনও খাবারের স্বাদ কয়েক গুণ বাড়িয়ে তুলতে পারে। অনেকে এটি বাজার থেকে কিনে খান। কেউ কেউ আবার বাড়িতেই লাগান  কারি পাতার গাছ।

কারি পাতা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভাল
ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, আয়রন, কপার, ভিটামিন এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো পুষ্টি উপাদান কারি পাতায় পাওয়া যায়, যা শরীরের নানাভাবে উপকারে কাজ করে। মনে রাখতে হবে প্রতিদিন সকালে ৩ থেকে ৪টি সবুজ পাতা চিবিয়ে খেলে, বিশেষ উপকার পাওয়া যাবে। এবার জেনে নেওয়া যাক কারি পাতার উপকারিতাগুলি।

১. চোখের জন্য ভাল
কারি পাতা খেলে রাতকানা বা চোখ সংক্রান্ত আরও অনেক রোগের ঝুঁকি এড়ানো যায় কারণ। কারণ এতে প্রয়োজনীয় পুষ্টি ভিটামিন এ পাওয়া যায়, যা দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সহায়ক। তাই যাঁরা রাতে দৃষ্টিশক্তি সংক্রান্ত সমস্যায় ভোগেন, তাঁরা অবিলম্বে এই পাতা খাওয়া শুরু করতে পারেন।

২. ডায়াবেটিসে উপকারী
ডায়াবেটিস রোগীদের প্রায়শই কারি পাতা খাওয় পরামর্শ দেওয়া হয় কারণ এতে হাইপোগ্লাইসেমিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। ডায়াবেটিস রোগীরাও এবার থেকে সকালে এটি খাওয়া অভ্যাস করতে পারেন।

৩. হজম ভাল হবে
কারি পাতা প্রতিদিন সকালে খালি পেটে চিবিয়ে খেতে হবে কারণ, এটি হজমশক্তির উন্নতি ঘটায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য, অ্যাসিডিটি, পেট ফোলা সহ বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।

৪. সংক্রমণের বিরুদ্ধে সুরক্ষা
কারি পাতায় অ্যান্টিফাঙ্গাল এবং অ্যান্টিবায়োটিক বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়, যা অনেক ধরনের সংক্রমণ প্রতিরোধ করে এবং রোগের ঝুঁকি রোধ করে।

৫. ওজন হ্রাস করবে
কারি পাতা খাওয়া ওজন এবং পেটের চর্বি কমাতে সাহায্য করে কারণ এতে ইথাইল অ্যাসিটেট, মহানিম্বিন এবং ডাইক্লোরোমেথেনের মতো পুষ্টি রয়েছে। তাই অতিরিক্ত মেদ কমাতে এটি ফলদায়ী হতে পারে। 

Advertisement

আরও পড়ুন - 

 

Advertisement