scorecardresearch
 

Diabetes Level: শরীরে ব্লাড সুগারের মাত্রা কত হলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে? জেনে সাবধান হোন

ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শরীরে সুগারের মাত্রা বেড়ে গেলে হৃদরোগ, কিডনি ফেইলিওর এবং চোখের রোগ হতে পারে। শরীরের স্বাভাবিক রক্তে শর্করার মাত্রা ৭০-৯৯ mg/dl এর মধ্যে। রক্তে শর্করার এই মাত্রা কিছু না খেয়ে থাকলে ঘটে। অর্থাৎ যদি ব্যক্তি আট ঘণ্টা বা তার বেশি সময় ধরে কিছু না খায়। একই সময়ে, যদি ব্যক্তি দুই ঘণ্টা আগে কিছু না খেয়ে থাকে, তাহলে তা ১৪০ mg/dl পর্যন্ত হতে পারে।

Advertisement
প্রতীকী ছবি প্রতীকী ছবি

ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শরীরে সুগারের মাত্রা বেড়ে গেলে হৃদরোগ, কিডনি ফেইলিওর এবং চোখের রোগ হতে পারে। শরীরের স্বাভাবিক রক্তে শর্করার মাত্রা ৭০-৯৯ mg/dl এর মধ্যে। রক্তে শর্করার এই মাত্রা কিছু না খেয়ে থাকলে ঘটে। অর্থাৎ যদি ব্যক্তি আট ঘণ্টা বা তার বেশি সময় ধরে কিছু না খায়। একই সময়ে, যদি ব্যক্তি দুই ঘণ্টা আগে কিছু না খেয়ে থাকে, তাহলে তা ১৪০ mg/dl পর্যন্ত হতে পারে। তবে এর চেয়ে বেশি রক্তে শর্করার মাত্রা বিপজ্জনক বলে মনে করা হয়।

রক্তে শর্করার মাত্রা কী বিপজ্জনক? 
যদি কারও শরীরে রক্তে শর্করার মাত্রা ২০০ থেকে ৪০০ mg/dl হয়, তাহলে এই মাত্রা বিপজ্জনক বলে বিবেচিত হয়। এই অবস্থাকে হাইপোগ্লাইসেমিয়া বলা হয়। এতে হার্ট অ্যাটাক ও ব্রেন স্ট্রোকের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। একই সময়ে, একাধিক অঙ্গ বিকলও হতে পারে।

টাইপ ১ ডায়াবেটিসে, অগ্ন্যাশয় শরীরে ইনসুলিন তৈরি করতে অক্ষম। একই সময়ে, টাইপ ২ ডায়াবেটিসে, শরীরের কোষগুলি ইনসুলিনের প্রতিরোধী হয়ে ওঠে বা অগ্ন্যাশয় শরীরে ইনসুলিনের উত্পাদন ধীর বা বন্ধ করে দেয়। তবে উভয় ধরনের ডায়াবেটিসেই শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা অস্বাভাবিক হতে পারে।

আরও পড়ুন

রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণের উপায়
-শরীরে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে কম চিনিজাতীয় খাবার খেতে হবে। কারণ এতে গ্লুকোজের পরিমাণ কমে যায়।
-এ ছাড়া প্রচুর জল খাওয়া উচিত। কারণ, বেশি জল খেলে শরীর থেকে অতিরিক্ত চিনি মূত্রনালীর মাধ্যমে বের হয়ে যায়।
-শরীরে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে মিষ্টি ও কোমল পানীয় সম্পূর্ণ বন্ধ করতে হবে। কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট থাকে এবং এটি শরীরে চিনির পরিমাণ বাড়ায়। যা সম্পূর্ণরূপে ইনসুলিনকে প্রভাবিত করে।
-এ ছাড়া শরীরে ইনসুলিনের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সময়ে সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ ও ওষুধ খেতে থাকুন।

Advertisement

Advertisement