scorecardresearch
 

Dengue Fever: সাধারণ জ্বর না ডেঙ্গি বুঝবেন এই লক্ষণগুলিতে, খেয়াল রাখুন

Dengue Fever:এডিস মশার কামড়ে ডেঙ্গি হয়। ডেঙ্গিতে উচ্চ তাপমাত্রায় জ্বর, মাথাব্যথা, পেশী এবং জয়েন্টে ব্যথা হয়। ডেঙ্গি হলে শরীরে প্লেটলেটের মাত্রা দ্রুত কমতে থাকে। এটা হলে রোগীকে অবিলম্বে হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে, অন্যথায় সময়মতো চিকিৎসা না পেয়ে রোগীর মৃত্যুও হতে পারে। ডেঙ্গির লক্ষণ চিনতে পারলেই এর দ্রুত চিকিৎসা করা যায়।

Advertisement
সাধারণ জ্বর না ডেঙ্গি বুঝবেন এই লক্ষণগুলিতে, খেয়াল রাখুন সাধারণ জ্বর না ডেঙ্গি বুঝবেন এই লক্ষণগুলিতে, খেয়াল রাখুন

Dengue Fever:এডিস মশার কামড়ে ডেঙ্গি হয়। ডেঙ্গিতে উচ্চ তাপমাত্রায় জ্বর, মাথাব্যথা, পেশী এবং জয়েন্টে ব্যথা হয়। ডেঙ্গি হলে শরীরে প্লেটলেটের মাত্রা দ্রুত কমতে থাকে। এটা হলে রোগীকে অবিলম্বে হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে, অন্যথায় সময়মতো চিকিৎসা না পেয়ে রোগীর মৃত্যুও হতে পারে। ডেঙ্গির লক্ষণ চিনতে পারলেই এর দ্রুত চিকিৎসা করা যায়।

সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন অনুসারে, ডেঙ্গু সংক্রমণ বিশ্বের ১০০টিরও বেশি দেশে হওয়া একটি সাধারণ সমস্যা এবং আনুমানিক তিন বিলিয়ন মানুষ ডেঙ্গু-আক্রান্ত এলাকায় বাস করেন। এর মধ্যে রয়েছে ভারত এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যান্য অংশ, চীন, আফ্রিকা, তাইওয়ান এবং মেক্সিকো। ন্যাশনাল ভেক্টর বার্ন ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রাম (NVBDCP) তথ্য অনুসারে, ২০১৮ সালে শুধুমাত্র ভারতেই ৬৭ হাজারেরও বেশি ডেঙ্গি রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।


ডেঙ্গি জ্বরের লক্ষণ

সংক্রমণের প্রায় ৪ বা ৬ দিন পরে ডেঙ্গির লক্ষণ দেখা দেয়।

1. উচ্চ তাপমাত্রায় জ্বর
2. মাথাব্যথা
3. চোখে ব্যথা
4. পেশী এবং জয়েন্টে ব্যথা
5. ক্লান্তি
6. বমি বমি ভাব
7. বমি করা
8. ত্বকে লাল লাল দাগ

গুরুতর ক্ষেত্রে DHF (ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফিভার) হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। এই অবস্থায়, রক্তনালীগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং প্লেটলেটের মাত্রা দ্রুত কমতে শুরু করে। এই ধরনের পরিস্থিতিতে নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি দেখা যেতে পারে:

1. পেট ব্যাথা
2. ঘন ঘন বমি হওয়া
3. মাড়ি বা নাক দিয়ে রক্ত ​​পড়া
4. পায়খানা বা বমিতে রক্ত ​​পড়া
5. নিঃশ্বাস নিতে অসুবিধা
6. ক্লান্ত বোধ করা
7. বিরক্তি বা অস্থিরতা


ডেঙ্গি জ্বরের চিকিৎসা

ডেঙ্গির কোনও নির্দিষ্ট ওষুধ বা সঠিক চিকিৎসা নেই। কিছু ঘরোয়া প্রতিকার এ ক্ষেত্রে খুব কার্যকর হতে পারে। এমন অবস্থায় বেশি জল পান করা উচিত। এৎ মধ্যে ফলের রস, স্টু জাতীয় খাবারও দেওয়া যেতে পারে। অত্যন্ত গুরুতর ক্ষেত্রে, রোগীকে ইলেক্ট্রোলাইট দেওয়া উচিত। কিছু ক্ষেত্রে, এটি ব্লাড প্রেশার মনিটর এবং ব্লাড ট্রান্সফিউশনের মাধ্যমেও চিকিৎসা করা হয়। নিজে থেকে অ্যাসপিরিন বা আইবুপ্রোফেনের মতো ওষুধ খাওয়ার মতো ভুল করবেন না।

Advertisement


ডেঙ্গি জ্বর প্রতিরোধ

যতটা সম্ভব মশা রিপেলেন্ট এবং মশারি ব্যবহার করুন। সন্ধ্যার আগে ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ করে রাখুন। এমন পোশাক পরুন যাতে শরীর পুরোপুরি ঢেকে যায়। আশপাশে যেন জল জমে না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখুন। কুলারের জল পরিবর্তন করতে থাকুন। জল ঢেকে রাখুন। বাইরের পাখি বা পোষা প্রাণীর খাবারের জল নিয়মিত পরিবর্তন করুন।

 

Advertisement