Raisin Benefits: রোজ সকালে খান এই ড্রাই ফ্রুট, বয়সের ছাপ পড়বে না মুখে! ওজনও কমবে

প্রতিদিন সকালে খান এই একটি ড্রাই ফ্রুট। তাতেই হবে কেল্লাফতে। হু হু করে কমবে ওজন। ত্বক থাকবে টানটান।

Advertisement
 রোজ সকালে খান এই ড্রাই ফ্রুট, বয়সের ছাপ পড়বে না মুখে! ওজনও কমবেএই ৫ ড্রাই ফ্রুট কাজে লাগবে যদি জলে ভিজিয়ে খান, জানুন কী হয়?
হাইলাইটস
  • রোজ সকালে খান এই ড্রাই ফ্রুট
  • হু হু করে কমবে ওজন
  • বয়সের ছাপ পড়বে না মুখে

হেলদি ডায়েটে রয়েছেন? তাহলে রোজ সকালে অবশ্যই খান এক-দু'টুকরো কিশমিশ। তাতেই হবে কেল্লাফতে। কমবে ওজন।

নানাবিধ খাবারের পদ, পায়েস কিংবা পোলাওয়ের স্বাদ বাড়াতে কিশমিশের ব্যবহার করা হয়। কিন্তু আপনি কি জানেন, এই কিশমিশে রয়েছে ভরপুর পুষ্টি। স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী এই ড্রাই ফ্রুট। এতে রয়েছে ফাইবার, ভিটামিন এ-র মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। এছাড়াও কিশমিশে রয়েছে ভরপুর ক্যালশিয়াম। 

ফলে কিশমিশ খাওয়া শরীরের পক্ষে খুবই ভাল। কী কী লাভ হয় কিশমিশ খেলে?

> ফাইভার থাকার কারণে কিশমিশ হজমে সাহায্য করে। এর ফলে পেট অনেকক্ষণ ভর থাকে। এছাড়াও ফাইভার কোলেস্টেরলের স্তর কন্ট্রোলে রাখে। যাতে হার্টের অসুখের ঝুঁকি কম থাকে। 
> কিশমিশে থাকা পটাশিয়াম ব্লাজপ্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখে। 
> কিশমিশে ক্যালশিয়াম থাকে ভরপুর। যা হাড় মজবুত রাখতে সাহায্য করে। 
> কিশমিশে থাকা ভিটামিন এ এবং সি অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট চোখের স্বাস্থ্যর জন্যও অত্যন্ত সহায়ক। 
> ত্বকের জন্য কিশমিশ অমৃত সমান। এর মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট বয়স বৃদ্ধির হলেও ত্বক টানটান রাখতে সাহায্য করে। এতে প্রচুর পরিমাণে ফ্ল্যাভোনয়েড পাওয়া যায়। যা ত্বকের বলিরেখা দ্রুত কমাতে সহায়ক। 

যে কোনও ভাবেই কিশমিশ খেতে পারেন। তবে রাতভর এটি এক বাটি জলে ডুবিয়ে রাখলে আরও উপকার হয়। কিশমিশ জলে ফুটিয়ে ২০ মিনিট সেদ্ধ করে সারারাত সেই জল রেখে সকালে খেলে আপনি অনেক উপকার পেতে পারেন। সকালে নিয়মিত কিশমিশ জল খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য, অ্যাসিডিটি এবং ক্লান্তি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

 

POST A COMMENT
Advertisement