![টয়ট্রেন](https://akm-img-a-in.tosshub.com/lingo/styles/medium_crop_simple/public/images/story/202305/whatsapp_image_2023-05-27_at_13.45.02.jpeg)
Darjeeling Toy Train Electric: পাহাড়ে দূষণ বাড়ছে। তাই টয়ট্রেনের দূষণ কমাতে উদ্যোগ নিচ্ছে রেল। এবার তাই সেই উদ্দেশ্যে টয়ট্রেনকেও বিদ্যুতে চালানোর উদ্যোগ নিয়েছে রেলমন্ত্রক। ইতিমধ্যে টয়ট্রেন পরিষেবাটিও যাতে বিদ্যুতে করা যায় সেই উদ্যোগ নিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ। পাশাপাশি দার্জিলিংয়ের অপরূপ পরিবেশ দূষণ রোধে হাইড্রোজেন জ্বালানিতে টয়ট্রেন চালানোর উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। জানিয়েছেন কাটিহারের ডিআরএম এসকে চৌধুরী।
আরও পড়ুনঃ ৫ রাশির অর্থযোগ, চলতি বছরে ফিরতে পারে সৌভাগ্য
টয়ট্রেনকেও বিদ্যুতে চালানোর উদ্যোগ নিয়েছে রেল মন্ত্রক। ইতিমধ্যে টয়ট্রেন পরিষেবাটিও যাতে বিদ্যুতে দেওয়া যায় সেই উদ্যোগ নিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ। পাশাপাশি দার্জিলিংয়ের অপরূপ পরিবেশ দূষণ রোধে হাইড্রোজেন জ্বালানীতে টয়ট্রেন চালানোর উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ইতিমধ্যে ওই দুইয়ের জন্য সবুজ সংকেত দিয়েছেন কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। আর তাঁর ছাড়পত্রের পরই শুরু হয়েছে সার্ভের কাজ। সব ঠিকঠাক থাকলে আগামী দু'বছরের মধ্যে বিদ্যুৎ ও হাইড্রোজেন জ্বালানীতে ছুটবে হেরিটেজ টয়ট্রেন। শিলিগুড়িতে এমনটাই জানালেন উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের কাটিহার ডিভিশনের ডিআরএম এসকে চৌধুরী।
দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ে, এটি ডিএইচআরের অধীন যা খেলনা ট্রেন নামেও পরিচিত। এটি একটি ২ ফুট (৬১০ মিমি) গেজ রেলপথ যা ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের নিউ জলপাইগুড়ি এবং দার্জিলিংয়ের মধ্যে চলাচল করে। ১৮৭৯ থেকে ১৮৮১ এর মধ্যে নির্মিত এটি প্রায় ৮৮ কিমি (৫৫ মাইল) দীর্ঘ। এটি নিউ জলপাইগুড়িতে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১০০ মিটার (৩২৮ ফুট) থেকে দার্জিলিংয়ে প্রায় ২,২০০ মিটার (৭,২১৮ ফুট) উপরে উঠে ছয়টি জিগজাগ এবং পাঁচটি লুপ ব্যবহার করে উচ্চতা অর্জন করতে পারে। রেলওয়ের সদর দফতর কার্শিয়াংয়ে।
বিগত কিছু বছরে টয়ট্রেনের জনপ্রিয়তা বাড়াতে ও বেশি পর্যটক আকর্ষণের জন্য নানা পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। জুড়ে দেওয়া হয়েছে এসি ভিস্তাডোম কোচ, ফুড কোর্ট, রাতের রাইড, জয় রাইড সহ নানা বন্দোবস্ত। ইলেকট্রিক হলে দূষণ কমবে পাশাপাশি গতি কিছুটা বাড়তে পারে বলেও মনে করা হচ্ছে।