Weight Loss Drink: রাতে শোয়ার আগে পান করুন এই মহৌষধি পানীয়, ১ মাসে ঝরে যাবে মেদ

রোজ রাতে এই পানীয়ে চুমুক দিলেই অনায়াসে কমবে ওজন। সেই সঙ্গে ঘুম হবে ভালো। এমনকী সুগার ক্রেভিংও কমে যাবে।

Advertisement
রাতে শোয়ার আগে পান করুন এই মহৌষধি পানীয়, ১ মাসে ঝরে যাবে মেদ
হাইলাইটস
  • এই পানীয় তৈরিতে প্রয়োজন ধনে, মেথি, মৌরি, দারচিনি এবং আদা
  • এই সব ভেষজ মিশিয়ে বানানো পানীয় খেলেই উপকার মিলবে হাতেনাতে
  • ওজন কমাতে পারবেন অত্যন্ত দ্রুত গতিতে

ওজন বেশি থাকাটা একবারেই কাজের কথা নয়। এই কারণে শরীরের হাল বিগড়ে যেতে পারে। পিছু নিতে পারে ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, হাই প্রেশার থেকে শুরু করে একাধিক সমস্যা। তাই ঝটপট ওজন কমিয়ে ফেলতে হবে। আর সেই কাজে সাহায্য করতে পারে একটি পানীয়। 

হ্যাঁ, ঠিকই পড়ছেন। রোজ রাতে এই পানীয়ে চুমুক দিলেই অনায়াসে কমবে ওজন। সেই সঙ্গে ঘুম হবে ভালো। এমনকী সুগার ক্রেভিংও কমে যাবে।

আর এই পানীয়টি বানানো কোনও রকেট সায়েন্স নয়। বরং ঘরে উপস্থিত কিছু উপাদান মিশিয়েই এই পানীয়টি বানিয়ে ফেলতে পারেন। 

Weight Loss

কী কী উপকার লাগবে? 
এই পানীয় তৈরিতে প্রয়োজন ধনে, মেথি, মৌরি, দারচিনি এবং আদা। আর এই সব ভেষজ মিশিয়ে বানানো পানীয় খেলেই উপকার মিলবে হাতেনাতে। শরীর ও স্বাস্থ্যের হাল ফেরাতে পারবেন।

ওজন তো কমবেই, আরও লাভ পাবেন

  • এই যেমন ধনে খাওয়ার জন্য আপনার লিভার থাকবে সুস্থ। এই অঙ্গের ইনফ্লামেশন কমবে।
  • অপরদিকে মেথি সুগার কন্ট্রোলের কাজে সিদ্ধহস্ত। শুধু তাই নয়, এর গুণে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্সও কমিয়ে ফেলতে পারবেন।।
  • মৌরি গ্যাস কমাবে। পাশাপাশি ফেরাবে অন্ত্রের হাল। 
  • দারচিনি ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স কমাবে। উল্টে বৃদ্ধি করবে ইনসুলিনের কাজ করার ক্ষমতা।
  • আদার রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি এফেক্ট। তাই এটি খেলে মেটাবোলিজম বাড়বে। যার ফলে দ্রুত ঝরে যাবে ক্যালোরি।

আর এই উপাদানগুলি একসঙ্গে মিশিয়ে পানীয় হিসাবে রাতে খেলে উপকার পাবেন। শরীর থাকবে সুস্থ। 

কী ভাবে বানাবেন? 
সকালে আধকাপ জলে এক চামচ ধনে এবং এক চামচ মেথি মিশিয়ে নিন। বিকেলের দিকে এই জলে আধ চামচ মৌরি, এক ইঞ্চি দারচিনি এবং সামান্য আদা মিশিয়ে নিন। তার পর এই পানীয়টি ফুটিয়ে নিতে হবে। রাতে পান করুন এই ড্রিংক। তাতেই উপকার পাবেন। ওজন কমে যাবে দ্রুত গতিতে।

কেন রাতে খাবেন? 
এই পানীয় রাতে খাওয়ার একাধিক কারণ রয়েছে। আসলে ঘুমের সময় আমাদের শরীর ডিটস্ট করে। এই সময় ইনসুলিন সেনসিটিভিটি বাড়ে। কমে যায় কর্টিসলের প্রভাব। যার ফলে রাতে এই পানীয়ে চুমুক দিলে ওজন কমতে পারে।

তবে শুধু এই পানীয় খেয়ে লাভ হবে না। পাশাপাশি নিয়মিত এক্সারসাইজ করা মাস্ট। তাতেই ওজন কমাতে পারবেন। সুস্থ থাকবে শরীর।

বিদ্র: এই প্রতিবেদটি সচেতনতার উদ্দেশ্য নিয়ে লেখা হয়েছে। কোনও ওষুধ খাওয়ার আগে অবশ্যই নিজের চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নিন।

Advertisement


 

POST A COMMENT
Advertisement