বর্ষার শুরুতেই কলকাতার ঘরে ঘরে জ্বর-কাশি, ঠান্ডা-গরমে সুস্থ থাকতে কী বলছেন চিকিৎসকরা?

বর্ষা পড়তেই কলকাতায় শুরু হয়েছে সংক্রমণজনিত জ্বর-ঠাণ্ডা। চিকিৎসকরা ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাল এবং ঘন ঘন তাপমাত্রার ওঠানামাকে দায়ী করছেন। বেশিরভাগেরই লক্ষণ - জ্বর, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, হালকা কাশি, শরীরে ব্যথা, গলা ব্যথা ইত্যাদি। বৃষ্টি হওয়া সত্ত্বে শহরে এখনও ভ্যাপসা গরম। বৃষ্টির পর আর্দ্রতাজনিত ভোগান্তি আরও বাড়ছে।

Advertisement
বর্ষার শুরুতেই কলকাতার ঘরে ঘরে জ্বর-কাশি, ঠান্ডা-গরমে সুস্থ থাকতে কী বলছেন চিকিৎসকরা?প্রতীকী ছবি।
হাইলাইটস
  • বর্ষা পড়তেই কলকাতায় শুরু হয়েছে সংক্রমণজনিত জ্বর-ঠাণ্ডা।
  • চিকিৎসকরা ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাল এবং ঘন ঘন তাপমাত্রার ওঠানামাকে দায়ী করছেন।

বর্ষা পড়তেই কলকাতায় শুরু হয়েছে সংক্রমণজনিত জ্বর-ঠাণ্ডা। চিকিৎসকরা ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাল এবং ঘন ঘন তাপমাত্রার ওঠানামাকে দায়ী করছেন। বেশিরভাগেরই লক্ষণ - জ্বর, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, হালকা কাশি, শরীরে ব্যথা, গলা ব্যথা ইত্যাদি। বৃষ্টি হওয়া সত্ত্বে শহরে এখনও ভ্যাপসা গরম। বৃষ্টির পর আর্দ্রতাজনিত ভোগান্তি আরও বাড়ছে।

চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, যাদের অ্যালার্জির প্রবণতা রয়েছে, এইসময় তাদের বাড়তি সতর্ক থাকা উচিত। জ্বর নাও থাকতে পারে তবে নাক বন্ধ বা গলা। ব্যথা হতে পারে। তবে চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন ভয়ের কিছু নেই। এটা মরসুমি অসুখ। কিছুদিন বাড়িতে থাকলেই সেরে যাওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। না ঠিক হলে চিকিৎসকের পরামর্শ প্রয়োজন। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, ঘন ঘন এসি থেকে বেরিয়ে বাইরের তাপমাত্রায় যাওয়া, ফের এসিতে ঢোকার জন্যও ভাইরাল কাবু করছে।

কলকাতা পুরসভার একটি ক্লিনিকের ডাক্তার বলেছেন যে, প্রতিদিন আসা সমস্ত রোগীর প্রায় ৩০ শতাংশের জ্বর, সর্দি এবং কাশির মতো লক্ষণ রয়েছে। শিশুদের মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণ হল জ্বর এবং চোখ লাল হওয়া। কারো কারো রক্ত বমি হচ্ছিল বা নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিল। লাল চোখ আট দশ দিন থাকছে। প্রচুর পরিমাণে তরল খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।
 

 

POST A COMMENT
Advertisement