Food that can relieve Stress:শরীরে হ্যাপি হরমোন বাড়ায় ৬ খাবার, মেজাজ সর্বদা ফুরফুরে

Food that can relieve stress: স্ট্রেস একটি গুরুতর সমস্যা, যা আপনার স্বাস্থ্যের অনেক ক্ষতি করতে পারে, এটি মোকাবেলা করার জন্য, আপনার বিশেষজ্ঞদের দ্বারা সুপারিশকৃত খাবার বেশি খাওয়া উচিত।

Advertisement
শরীরে হ্যাপি হরমোন বাড়ায় ৬ খাবার, মেজাজ সর্বদা ফুরফুরে শরীরে হ্যাপি হরমোনের মাত্রা বাড়ায় যে ৬ খাবার

Top Foods to Relieve Stress: আজকাল ব্যস্ত জীবন এবং কাজের চাপের কারণে মানসিক চাপ একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। মানসিক চাপ শরীরের উপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে। এই কারণে, আপনার ক্লান্তি, পেশী ব্যথা, বুকে ব্যথা, যৌন স্বাস্থ্যের উপর খারাপ প্রভাব, মনোযোগের অভাব, ক্ষুধা হ্রাস, রাগ, বিরক্তির মতো সমস্যা হতে পারে।

সামগ্রিক চাপ আপনার শরীরকে সমস্যায় ফেলতে  পারে এবং আপনাকে মানসিকভাবে অসুস্থ করে তুলতে পারে। এই মানসিক চাপ এড়ানোর উপায় কি? মানসিক চাপ মোকাবেলা করার জন্য, আপনার খাদ্যের দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত। পুষ্টিবিদরা এমন কিছু খাবারের কথা বলছেন, যেগুলো মস্তিষ্ককে সুখী হরমোনে ভরিয়ে স্ট্রেস ও উদ্বেগ দূর করতে কাজ করে।

ভিটামিন বি যুক্ত খাবার
ছোলা এবং শাক-সবজির মতো বি ভিটামিনযুক্ত খাবার খাওয়া স্ট্রেস মোকাবেলায় সাহায্য করতে পারে। যখন জীবনে  চাপ থাকে, তখন আপনার শরীর বি ভিটামিনের মজুদ ব্যবহার করতে থাকে।

 কাঁচা সবজি
জোয়ান বা গাজরের মত জিনিস কাঁচা সবজি খাওয়া মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে।
 
সবুজ পাতার শাকসবজি
সবুজ শাক সবজি ম্যাগনেসিয়ামের একটি ভালো উৎস এবং নিয়মিত সেবন করলে তা স্ট্রেস এবং উদ্বেগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করতে পারে।

ভিটামিন সি যুক্ত খাবার
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। এছাড়া এটি স্ট্রেস হরমোনের মাত্রা কমাতে পারে।

হালকা খাবার
হালকা এবং সহজে হজম হয় এমন খাবার যেমন মসুর ডাল এবং ভাত খাওয়া সুখী হরমোন সেরোটোনিনের মাত্রা বাড়াতে এবং লোভ কমাতে সাহায্য করতে পারে।

ভিটামিন ই যুক্ত খাবার
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ভিটামিন ই সমৃদ্ধ বাদাম খান এবং মানসিক চাপের জন্য বি ভিটামিনযুক্ত খাবার খান। এছাড়া জটিল কার্বোহাইড্রেট খেয়ে মস্তিষ্ক বেশি সেরোটোনিন তৈরি করে।

Disclaimer: এই নিবন্ধটি শুধুমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য। এটি কোনোভাবেই কোনো ওষুধ বা চিকিৎসার বিকল্প হতে পারে না। আরও বিস্তারিত জানার জন্য সর্বদা আপনার ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন।
 

Advertisement

POST A COMMENT
Advertisement