scorecardresearch
 

Hangover Remedies Home : উৎসবের মরশুমে মদ্যপানে হ্যাংওভার? এই ঘরোয়া উপায়গুলিই করবে 'ম্যাজিক'

বেশি মদ্যপানের কারণে অনেক সময় হ্যাংওভার হয়ে যায়। যার ফলে, মাথা যন্ত্রণা, বমি, ক্লান্তি, মানসিক উদ্বেগের পরিস্থিত সমস্যা দেখা দেয়। এক্ষেত্রে রয়েছে কিছু ঘরোয়া উপায়, যার ফলে সহজেই কাটানো যায় হ্যাংওভার। 

Advertisement
প্রতীকী ছবি প্রতীকী ছবি
হাইলাইটস
  • বেশি মদ্যপানে হতে পারে হ্যাংওভার
  • যার জেরে শরীরে হয় অস্বস্তি
  • রইল কমানোর কিছু উপায়

চলছে উৎসবের মরশুম। আর এই সময় অনেকেই যোগ দেন পার্টিতে। চলে মদ্যপান। তবে বেশি মদ্যপানের কারণে অনেক সময় হ্যাংওভার হয়ে যায়। যার ফলে, মাথা যন্ত্রণা, বমি, ক্লান্তি, মানসিক উদ্বেগের পরিস্থিত সমস্যা দেখা দেয়। এক্ষেত্রে রয়েছে কিছু ঘরোয়া উপায়, যার ফলে সহজেই কাটানো যায় হ্যাংওভার। 

প্রচুর জলপান - মদ্যপান করলে, প্রস্রাবের পরিমান বেড়ে যায়। আবার বেশি মদ্যপান করে বমি শুরু হলে শরীরের ডিহাইড্রেট হয়ে যেতে পারে। তাই মদ্যপানের আগে ও পরে প্রচুর পরিমানে জল খান। এমনকী যদি পরের দিন সকালে হ্যাংওভার হয়, তাহলেও জল পান করুন। 

ভাল ব্রেকফাস্ট করুন - হ্যাং ওভার হলে খাওয়ার বিশেষ ইচ্ছা থাকে না। তবে তা সত্ত্বেও সকালে ভাল ও সহজপাচ্য খাবার খাওয়া উচিত। তাতে শরীর উপযুক্ত পুষ্টি পাবে। তবে বমি পেলে খাবার এড়িয়ে চলুন। 

ফল ও স্যালাড খান - কয়েকটি রিপোর্টে বলা হয়েছে, স্যালাড কিংবা ফল, বিশেষত আপেল ও কলা হ্যাংওভার কাটাতে বিশেষভাবে সাহায্য করে। এক ফোঁটা মধু দিয়ে কলার শেক বানিয়ে খেলেও ভাল কাজ দেয়। খালি পেটে আপেলও মাথা যন্ত্রণা কমায়। 

লেবু জল -  হ্যাংওভার ঠিক করতে লেবু জলও খাওয়া যেতে পারে। লেবুতে থাকা ভিটামিন সি, হ্যাংওভার কাটাতে সাহায্য করে। 

আদাতেও মিলবে মুক্তি - আদাও হ্যাংওভার কাটাতে উপকারী। কারণ এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণ মদের টক্সিন কাটায়। ফলে বমি ও ডায়রিয়ার উপশম হয়। সেক্ষেত্রে চায়ে আদা দিয়ে খেতে পারেন। 

চা ও কফি - চা এবং কফিতে থাকা ক্যাফেইন নেশা কমাতে  সাহায্য করে। তাই হ্যাংওভার হলে চা কিংবা কফি খেতে পারেন।

ডাবের জল - ডাবের জলে থাকা ইলেক্ট্রোলাইটস শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। তাই শরীরে জলের অভাব হলে ডাবের জল তা দ্রুত পূরণ করে। 

Advertisement

আরও পড়ুন - রাহুল বিরোধীদের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হলে কোনও সমস্যা নেই: নীতীশ কুমার

 

TAGS:
Advertisement