Health Tips: হালকা বৃষ্টিতে ভিজেই জ্বর-সর্দি? বর্ষায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে মেনে চলুন এই ৪ টিপস

বর্ষা এলেই সঙ্গে নিয়ে আসে নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা, জ্বর, সর্দি, কাশি, পেট খারাপ, অ্যালার্জি, এমনকি ডেঙ্গু ও ভাইরাল সংক্রমণের মতো গুরুতর অসুখ। এই সময় ভিজে জামাকাপড়, ঠান্ডা লাগা, জলবাহিত রোগ—,সব কিছু মিলিয়ে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যদি দুর্বল থাকে, তবে সহজেই অসুস্থ হয়ে পড়া অস্বাভাবিক নয়।

Advertisement
হালকা বৃষ্টিতে ভিজেই জ্বর-সর্দি? বর্ষায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে মেনে চলুন এই ৪ টিপস
হাইলাইটস
  • বর্ষা এলেই সঙ্গে নিয়ে আসে নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা, জ্বর, সর্দি, কাশি, পেট খারাপ, অ্যালার্জি, এমনকি ডেঙ্গু ও ভাইরাল সংক্রমণের মতো গুরুতর অসুখ।
  • এই সময় ভিজে জামাকাপড়, ঠান্ডা লাগা, জলবাহিত রোগ, সব কিছু মিলিয়ে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যদি দুর্বল থাকে, তবে সহজেই অসুস্থ হয়ে পড়া অস্বাভাবিক নয়।

বর্ষা এলেই সঙ্গে নিয়ে আসে নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা, জ্বর, সর্দি, কাশি, পেট খারাপ, অ্যালার্জি, এমনকি ডেঙ্গু ও ভাইরাল সংক্রমণের মতো গুরুতর অসুখ। এই সময় ভিজে জামাকাপড়, ঠান্ডা লাগা, জলবাহিত রোগ, সব কিছু মিলিয়ে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যদি দুর্বল থাকে, তবে সহজেই অসুস্থ হয়ে পড়া অস্বাভাবিক নয়।

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই মরশুমে নিজেকে সুস্থ রাখতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (ইমিউনিটি) বাড়াতে কিছু সহজ নিয়ম মেনে চললেই অনেক সমস্যা এড়ানো সম্ভব।

পুষ্টিকর খাবার জরুরি:
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য পুষ্টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। খাদ্যতালিকায় রাখুন কমলালেবু, পেয়ারা, আমলকি, টমেটো, গাজর, লাউ, পালং শাক— এসব ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর।

হালকা সুপ, লাউ-গাজরের তরকারি, ডাল, চিকেন বা মটন সুপ খেতে পারেন।

হলুদ, আদা ও তুলসি— প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপটিক, যেগুলি সর্দি-কাশি প্রতিরোধে দারুণ কার্যকর।

জল ও তরল গ্রহণে মন দিন:
শরীর হাইড্রেটেড রাখা বর্ষায় অত্যন্ত জরুরি। দিনে অন্তত ৮–১০ গ্লাস ফুটনো জল খান।

ডাবের জল, লেবু জল বা হালকা গ্রিন টি খাওয়া ভালো।

পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা:
আধসুতো জামাকাপড় পরবেন না। এটি ঠান্ডা লাগার আশঙ্কা বাড়ায়।

জামাকাপড় সাবান দিয়ে কেচে রোদে শুকিয়ে পরুন।

পায়ের জুতো নিয়মিত পরিষ্কার করুন, কাদামাটি জমে সংক্রমণ ছড়াতে পারে।

রোজ গোসল করুন এবং প্রয়োজনে জীবাণুনাশক সাবান ব্যবহার করুন।

মশাবাহিত রোগ থেকে বাঁচতে:
মশার কামড় থেকে বাঁচতে রাতে মশারি ব্যবহার করুন।

ঘর ও বাড়ির চারপাশে জল জমতে দেবেন না।

দরজা–জানালায় মশার স্ক্রিন লাগান এবং মশা তাড়ানোর স্প্রে ব্যবহার করুন।

ঘুম ও মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন:
পর্যাপ্ত ঘুম (৭-৮ ঘণ্টা) ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে।

অবসাদ দূর করতে গান শুনুন, বই পড়ুন বা হালকা ধ্যান করুন।

সকালে হালকা ব্যায়াম, যোগা বা প্রণায়াম অনুশীলন করলে শরীর-মন ভালো থাকে।

সাপ্লিমেন্ট প্রয়োজন হলে:
ডাক্তারি পরামর্শে ভিটামিন সি, ডি, জিঙ্ক, আয়রন সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করতে পারেন। তবে অতিরিক্ত গ্রহণ না করাই ভালো।

Advertisement

 

POST A COMMENT
Advertisement