Summer Heavy Snowfall At Sikkim: ক্যালেন্ডারে বৈশাখ মাস। ফের সাদা বরফে ঢাকল সিকিমের পূর্ব অংশ। তুষারপাতে পূর্ব সিকিমের ছাঙ্গু লেক, বাবা মন্দিরের যাওয়ার রাস্তা বাধ্য হয়ে বন্ধ করে দিল সিকিম সরকার। না থুলা পর্যন্ত পর্যটকদের জন্য 'না' নির্দেশিকা জারি। জওহরলাল নেহরু মার্গজুড়ে সাদা বরফের পুরু চাদরে ঢাকা। ১৫ মাইল পর্যন্ত পর্যটকদের জন্য ছাড় দেওয়া হয়েছে। তার পরে আর দেওয়া হচ্ছে না।
আরও পড়ুনঃ২৭ এপ্রিল থেকে ৫ রাশির সাফল্যের প্রস্তুতি, বৃহস্পতি তুঙ্গে
চলতি মরশুমে একাধিকবার তুষারে ঢাকা পড়েছে সিকিম ও দার্জিলিং। চৈত্রেও একাধিকবার তুষারপাত হয়েছে। বারবার বন্ধ করে দিতে হয়েছে বিভিন্ন রুট। এপ্রিলের শুরুতেই সিকিমে তুষারধসে মৃত্যু হয়েছিল সাত পর্যটকের। নাথুলা বর্ডারের কাছে তুষারধস হয়েছিল সেই সময়। তার জেরে সাত পর্যটকের মত্যু হয়েছিল। ওই ঘটনায় আহত হয়েছিলেন কমপক্ষে ৩০ জন। কমপক্ষে ৮০ জন পর্যটক বরফের পুরু আস্তরণের নীচে চাপা পড়ে গিয়েছিলেন।
জওহরলাল নেহরু রোডের ১৫ মাইলে তুষারধসের কবলে পড়েছিলেন পর্যটকরা। যে রাস্তা গ্যাংটকের সঙ্গে নাথুলাকে যুক্ত করেছে। ভারত-চিন সীমান্তে অবস্থিত নাথুলা পাস পর্যটকদের কাছে একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় জায়গা। নৈসর্গিক দৃশ্যের জন্য প্রচুর মানুষ সেখানে আসেন। কিন্তু অতিরিক্ত তুষারের কারণে অনেকেই নাথুলা পাসে যেতে পারেন না।
সিকিমে তুষারধসে মৃতদের মধ্যে ২ জন ছিলেন বাঙাালি। তাঁদের একজনের বাড়ি কলকাতায়। অন্যজনের পূর্ব মেদিনীপুর। সেই সময় সিকিমে উদ্ধারকাজ চালাতে উপস্থিত হন এনডিআরএফের জওয়ানরা৷ তাঁরা ওই বরফের স্তুপের মধ্যে থেকে উদ্ধার কাজ শুরু করেন৷