Fatty Liver Walking: ফ্যাটি লিভার দ্রুত সারবে, দিনে ঠিক কত মিনিট হাঁটবেন? জানুন

প্রতিদিন অন্ততপক্ষ ৩০ মিনিট হাঁটতে হবে বলে মনে করছেন বিশিষ্ট চিকিৎসকেরা। এর থেকে বেশি সময় হাঁটলে চলতে পারে। তবে এর থেকে কম সময় হাঁটা চলবে না। নইলে কোনও উপকারই পাবেন না। 

Advertisement
ফ্যাটি লিভার দ্রুত সারবে, দিনে ঠিক কত মিনিট হাঁটবেন? জানুন
হাইলাইটস
  • ফ্যাটি লিভার থেকে সেরে ওঠার তেমন কোনও ওষুধ হয় না
  • ব্যায়াম করতে না চান তো প্রতিদিন নিয়ম করে হাঁটুন
  • ফ্যাটি লিভার থেকে সেরে উঠতে পারবেন

ফ্যাটি লিভারের সমস্যা এখন ঘরে ঘরে। এই রোগে আক্রান্ত হলে প্রাথমিকভাবে তেমন কোনও লক্ষণ দেখা যায় না। তবে ভিতরে ভিতরে শরীরের হাল বিগড়ে যেতে শুরু করে। আর এটাই সমস্যার বিষয় বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। 

কী কী বিপদ হতে পারে? 
ফ্যাট লিভার নিয়ে অবশ্যই সাবধান হন। এই রোগকে কাবুতে না রাখলে লিভার সিরোসিস ও লিভার ফাইব্রোসিস হওয়ার রয়েছে আশঙ্কা। আর এই দুটি রোগ শরীরের হাল বিগড়ে দিতে পারে। তাই সাবধান হতে হবে। চেষ্টা করতে হবে যেন তেন প্রকারেণ ফ্যাটি লিভার নিয়ে সাবধানে থাকার। 

হাঁটলেই কমবে সমস্যা
একটা কথা মাথায় রাখবেন, ফ্যাটি লিভার থেকে সেরে ওঠার তেমন কোনও ওষুধ হয় না। বরং শারীরিক পরিশ্রমের মাধ্যমেই এই রোগকে কাবু করতে হবে। 

সেক্ষেত্রে ব্যায়াম করতে না চান তো প্রতিদিন নিয়ম করে হাঁটুন। তাহলেই ফ্যাটি লিভার থেকে সেরে উঠতে পারবেন। 

দিনে কতক্ষণ হাঁটবেন? 
প্রতিদিন অন্ততপক্ষ ৩০ মিনিট হাঁটতে হবে বলে মনে করছেন বিশিষ্ট চিকিৎসকেরা। এর থেকে বেশি সময় হাঁটলে চলতে পারে। তবে এর থেকে কম সময় হাঁটা চলবে না। নইলে কোনও উপকারই পাবেন না। 

কী ভাবে হাঁটবেন? 
রোজ অন্তত পক্ষে ৩০ মিনিট জোর গতিতে হাঁটতে হবে। সেক্ষেত্রে ব্রিস্ক ওয়াকিং হল মাস্ট। অর্থাৎ জোরে হাঁটতে হবে। এমন গতিতে হাঁটুন যাতে ঘাম বেরয়। সেই সঙ্গে শ্বাস একটু ফুলে ওঠে। তাহলেই লাভ পাবেন। দেখবেন কিছু মাসের মধ্যেই ফ্যাটি লিভার থেকে পাবেন মুক্তি। 

এছাড়া মেনে চলুন এ সব নিয়ম
ফ্যাটি লিভার থেকে সুস্থ হতে চাইলে হাঁটার পাশাপাশি ডায়েটে বদল আনতে হবে। এক্ষেত্রে খাওয়া যাবে না মদ, ফাস্ট ফুড, মিষ্টি, কার্বোহাইড্রেট রিচ ভাত ও আলু। তার বদলে শাক, সবজি খান। পাশাপাশি প্রতিদিন ডায়েটে রাখতে হবে একটা করে ফল। তাতেই উপকার মিলবে হাতেনাতে। 

চিকিৎসকের পরামর্শ নিন
ফ্যাটি লিভার ফেলে রাখবেন না। বরং লিভার ফাংশন টেস্ট করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ফেলুন। তিনি যদি কোনও ওষুধ দেন, সেটি খেতে হবে। ব্যাস, এই নিয়মটা মেনে চললে দ্রুত সুস্থ হতে পারবেন।

Advertisement

বিদ্র: এই প্রতিবেদটি সচেতনতার উদ্দেশ্য নিয়ে লেখা হয়েছে। কোনও ওষুধ খাওয়ার আগে অবশ্যই নিজের চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নিন।

 

POST A COMMENT
Advertisement