Best Age To Start A Relationship: প্রেমে পড়ার আদর্শ বয়স কত-কখন করা উচিত ডেটিং?

Relationship Tips: দেশে দেশে বিয়ের বয়স ভিন্ন হয়, কিন্তু প্রেমে পড়ার কোনো বয়সসীমা নেই। এমতাবস্থায় কখন প্রেমে পড়বেন আর কখন কারো সঙ্গে সম্পর্ক করবেন সেটা আপনার নিজেরই দায়িত্ব। সম্ভবত এই কারণেই, এখন প্রতিটি বয়সের মানুষ তার প্রেমের গল্প লিখতে ব্যস্ত, এমনকি সে স্কুলে পড়া ১০-১২ বছরের পড়ুয়া হলেও। এমতাবস্থায় প্রশ্ন করা যুক্তিযুক্ত যে, ডেটিং-এর  সঠিক বয়স কত?

সদগুরু ওরফে জগদীশ বাসুদেব ইশা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা। তাকে সেই কয়েকজন আধ্যাত্মিক গুরুর মধ্যে গণ্য করা হয় যাদের কথা নতুন প্রজন্মও শুনতে চায়। সম্প্রতি এক সভায় একটি মেয়ে তাকে প্রশ্ন করে যে বয়ফ্রেন্ড বা গার্লফ্রেন্ড বানানোর সঠিক বয়স কত? এর উত্তরে সদগুরু যা বললেন তা শুনলে আপনিও ভাবতে বাধ্য হবেন।

সদগুরু বলেছেন কখন সম্পর্ক শুরু করতে হবে

 

 

 

 

View this post on Instagram

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

A post shared by Sadhguru (@sadhguru)

সদগুরু বলেছেন কখন ডেটিং শুরু করবেন
সদগুরু বলেন, দেখুন আমি নৈতিকতাবাদী ব্যক্তি নই যে আপনাকে এটা করতে বলবে এবং এটা নয় নয়। যদি ডেটিং আপনার জন্য প্রয়োজনীয় হয়ে ওঠে, তবে অবশ্যই এটি করুন। কিন্তু প্রত্যেকেরই এটিকে একটি  ট্রেন্ড বানান  উচিত নয় যে আপনি যদি কলেজে থাকেন তবে আপনাকে কারও সঙ্গে রোমান্টিক সম্পর্কে থাকতে হবে।

জীবনটা আম গাছের মতো
আধ্যাত্মিক গুরু বলেন, যে সব চাষি আম চাষ করেন তারা আমের চারা রোপণের সময় সব সময় মাথায় রাখেন যে তাতে ৩-৪ বছর কোনো ফল হয় না। কারণ এক বছর পরই গাছে কুঁড়ি আসতে শুরু করে, এমন পরিস্থিতিতে সেগুলো ভেঙে আলাদা করে ফেলা হয়। এটি করা হয় কারণ গাছটি যদি তার সময়ের আগে ফল দেয় তবে এটি একটি পূর্ণাঙ্গ গাছ হতে সক্ষম হবে না। যেসব গাছের সঙ্গে  এটি করা হয়, সেগুলো ভবিষ্যতে আরও ফলদায়ক গাছে পরিণত হয়।

অল্প বয়সে সম্পর্কে জড়ানোর অসুবিধা
প্রেমের সম্পর্কের জন্য তাড়াহুড়ো করা উচিত নয় । এর ভালো অভিজ্ঞতার জন্য একটু অপেক্ষা করা দরকার, তবেই আপনি ভালো জীবনযাপন করতে পারবেন। আপনি যদি আপনার জীবনের লক্ষ্য অর্জনের আগেই কারও সঙ্গে আবদ্ধ হন তবে কেরিয়ার বা সম্পর্ক নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

এই বয়সে মানুষের সর্বোচ্চ এনর্জি  থাকে
১৩-১৪ বছর বয়সী একজন ব্যক্তির মধ্যে এনার্জি সর্বোচ্চ পর্যায়ে রয়েছে। এই সময়ে যদি সে তার অভ্যন্তরীণ শক্তিকে সঠিক পথে রাখে, ভারসাম্য বজায় রাখে, তাহলে সে মনোযোগ দিয়ে তার জীবনে যেকোনো কিছু অর্জন করতে পারে।