Snake Helpline Number: সাপ ঘরে ঢুকেছে? তাড়ান এভাবে, ফোন করতে পারেন এই হেল্পলাইন নম্বরে

সাপ মানেই আতঙ্ক, ভয়। বর্ষার মরশুম চলছে। আর এই সময়ই সাপের উপদ্রব দেখা যায়। ঝোপঝাড় তো বটেই, এমনকি, অনেকের ঘরেও সাপ ঢুকে পড়ে এই সময়। তাই বিশেষ সাবধানতা নিতে হয়। নইলে বিপদ। সাপে বিষ থাকে, তাই সাপ কামড়ালে বড় বিপদ ঘটতে পারে। 

Advertisement
সাপ ঘরে ঢুকেছে? তাড়ান এভাবে, ফোন করতে পারেন এই হেল্পলাইন নম্বরেসাপ উদ্ধারের জন্য হেল্পলাইন নম্বর রয়েছে, জানুন।
হাইলাইটস
  • সাপ মানেই আতঙ্ক, ভয়।
  • অনেকের ঘরেও সাপ ঢুকে পড়ে এই সময়।
  • ঘরে সাপ ঢুকে পড়লে তা বার করতে হিমশিম খেতে হয়।

সাপ মানেই আতঙ্ক, ভয়। বর্ষার মরশুম চলছে। আর এই সময়ই সাপের উপদ্রব দেখা যায়। ঝোপঝাড় তো বটেই, এমনকি, অনেকের ঘরেও সাপ ঢুকে পড়ে এই সময়। তাই বিশেষ সাবধানতা নিতে হয়। নইলে বিপদ। সাপে বিষ থাকে, তাই সাপ কামড়ালে বড় বিপদ ঘটতে পারে। 

ঘরে সাপ ঢুকে পড়লে তা বার করতে হিমশিম খেতে হয়। অনেকেই সাপকে মেরে ফেলে। তবে সাপকে না মেরেও ঘর থেকে বার করা যায়। 

বর্ষাকালে বেশিরভাগ সাপই গর্ত থেকে বেরিয়ে আসে। ঘরে সাপ ঢুকে পড়লে অযথা আতঙ্কিত হবেন না। কিংবা মারবেন না। বরং বন দফতরে খবর দিন। তারাই সাপটিকে উদ্ধার করতে পারবে। এর জন্য আপনাকে শুধু হেল্পলাইন নম্বরে ফোন করতে হবে। ফোন করার পরে, আপনাকে আপনার লোকেশন বন বিভাগকে জানাতে হবে। কিছুক্ষণ পরে উদ্ধারকারী দল এসে সাপটিকে নিয়ে যাবে।

সাপ মানেই আতঙ্ক।
সাপ মানেই আতঙ্ক।


এই প্রসঙ্গে, বন্যপ্রাণী এসওএস দলে কর্মরত নীল ভট্টাচার্য বলেন, 'সাপ ধরার জন্য বন বিভাগের বিশেষজ্ঞ রয়েছেন। হেল্পলাইন নম্বরে ফোন করলে বিশেষজ্ঞকে উদ্ধার অভিযানের জন্য পাঠানো হয়। এতে এলাকার পুলিশ ও বন বিভাগ একসঙ্গে কাজ করে। সাপ ধরার বিশেষজ্ঞদের রয়েছে বিশেষ প্রশিক্ষণ। এ ছাড়া সাপ ধরার জন্য একটি বিশেষ হাতিয়ার অর্থাৎ সাপ ধরার লাঠি ব্যবহার করা হয়। তিনি আরও বলেন, সাপ বেশিরভাগই ব্যাগে রাখা হয়।'

শুধু সাপ নয়, প্রাণী বা কোনও স্তন্যপায়ী প্রাণী বড় হলে তাকে ধরার জন্য খাঁচা ব্যবহার করা হয়। নীল আরও জানান, সাপগুলোকে ধরার পর দু-একদিন পর্যবেক্ষণে রাখা হয়। সাপটি অসুস্থ বা আহত হলে প্রথমে চিকিৎসকের দল নিরাময় করেন, পরে সাপটিকে আসালভট্টি বন্যপ্রাণীতে ছেড়ে দেওয়া হয়। ভারতে, এই কাজটি দিল্লি এনসিআর, আগ্রা, মথুরা, বরোদা এবং জম্মু কাশ্মীরে করা হয়।

বর্ষায় সাপের উপদ্রব বাড়ে।
বর্ষায় সাপের উপদ্রব বাড়ে।

নীল আরও জানিয়েছেন, দল যদি তথ্য পায় যে কেউ সাপের ক্ষতি করছে, যেমন তার বিষ বার করা হচ্ছে বা বন্দি করে রাখা হচ্ছে, তাহলে দল তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়। নীল বলেন, এটা বেশির ভাগই শ্রাবণ মাসে হয়। এই ক্ষেত্রে, পুলিশের সঙ্গে একটি দল সাপটিকে উদ্ধার করে, তদন্ত করে এবং তারপর জঙ্গলে ছেড়ে দেয়।

Advertisement

সাপ উদ্ধারের জন্য হেল্পলাইন নম্বর হল – 9871963535। 

POST A COMMENT
Advertisement