scorecardresearch
 

Kidney Protection Tips : কিডনির ড্যামেজ মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে, এই বদভ্যাসগুলি আজই ছাড়ুন

কিডনি ড্যামেজ হলে মানুষের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। সাধারণত ডায়াবেটিস, হৃদরোগ এবং উচ্চ রক্তচাপের কারণে মানুষের কিডনির ক্ষতি হয়। কিডনির সুস্থতার জন্য রক্ত ​​ও প্রস্রাব পরীক্ষা করা হয়। কিডনির কাজ হল আমাদের শরীরের তরল ফিল্টার করা।

Advertisement
প্রতীকী ছবি প্রতীকী ছবি
হাইলাইটস
  • কিডনি দেহের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
  • ক্ষতি হলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে
  • জানুন সুস্থ থাকার উপায়

শরীরে দুটি কিডনির বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। তাই সেগুলির যত্ন নেওয়া খুবই জরুরি। কারণ কিডনি ড্যামেজ হলে মানুষের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। সাধারণত ডায়াবেটিস, হৃদরোগ এবং উচ্চ রক্তচাপের কারণে মানুষের কিডনির ক্ষতি হয়। কিডনির সুস্থতার জন্য রক্ত ​​ও প্রস্রাব পরীক্ষা করা হয়। কিডনির কাজ হল আমাদের শরীরের তরল ফিল্টার করা।

কিডনি শরীরের খুবই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
যদি কিডনির সুস্বাস্থ্য আজীবন বজায় রাখতে চান, তাহলে শরীরে জলের পরিমাণ সঠিক রাখা প্রয়োজন। এতে কিডনি সংক্রান্ত রোগের ঝুঁকিও কম। চলুন জেনে নেওয়া যাক কিডনি ফেলিওর থেকে কীভাবে বাঁচা যায়।

কিডনি ফেলিওয় প্রতিরোধের উপায়
১. নিজেকে সুস্থ রাখুন এবং শারীরিক কার্যকলাপে ঘাটতি হতে দেবেন না।
২. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন, কারণ এটি কিডনির সুস্বাস্থ্যের প্রথম ধাপ।
৩. সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখুন, কারণ ডায়াবেটিস রোগীদের কিডনি সংক্রান্ত সমস্যার ঝুঁকি বেশি।
৪. প্রতিদিনের খাবারে শুধুমাত্র স্বাস্থ্যকর খাদ্য অন্তর্ভুক্ত করুন, এটি স্বাস্থ্যের মূল মন্ত্র।
৫. জল খাওয়া খুব কম বা অতিরিক্ত হতে দেবেন না, এটি কিডনি ফিল্টার করতে অসুবিধা সৃষ্টি করে। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন ২ থেকে ৩ লিটার জল পান করতে হবে।
৬. দেহের ওজন বাড়তে দেবেন না, যতটা সম্ভব পেটের মেদ কম রাখার চেষ্টা করুন।
৭. প্রতিদিনের নুন খাওয়া নিয়ন্ত্রণ করুন, কারণ এটি রক্তচাপ বাড়ায়। চিকিৎসকদের মতে, দিনে মাত্র ৪ গ্রাম লবণ খাওয়া উচিত।
৮. ব্যাড লাইফস্টাইল পরিবর্তন করুন, এবং সঠিক রুটিন অনুসরণ করুন।
৯. শুধুমাত্র টাটকা খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন, বাসি খেলে কিডনির ক্ষতি হবে।
১০. সিগারেট, বিড়ি, হুক্কা বা অন্য কোনও উপায়ে ধূমপান করবেন না। এমনকী অ্যালকোহল সেবনও কিডনির ক্ষতির অন্যতম বড় কারণ। তাই নেশা এড়িয়ে চলুন।
১১. কিছু ওষুধ কিডনির ক্ষতি করতে পারে, তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। 

Advertisement


আরও পড়ুন - একটুতেই ক্লান্ত-হাঁপাচ্ছেন, শরীরে কঠিন রোগ পাকেনি তো?

 

Advertisement