scorecardresearch
 

Lose Weight: শীতেই হু হু করে ওজন কমানো যায়, তবে মানত হবে এই ৪ টিপস, জেনে রাখুন

শীতকালে ওজন বৃদ্ধি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়, বিশেষত শীতের ঠান্ডায় শারীরিক পরিশ্রম কমে যায় এবং খাবারের প্রতি অমনোযোগিতা বেড়ে যায়। তবে কিছু সহজ পদ্ধতি অনুসরণ করলে শীতে ওজন কমানোও সম্ভব। এখানে শীতে ফিট থাকার কিছু কার্যকর উপায় আলোচনা করা হলো:

Advertisement
হাইলাইটস
  • শীতকালে ওজন বৃদ্ধি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়, বিশেষত শীতের ঠান্ডায় শারীরিক পরিশ্রম কমে যায় এবং খাবারের প্রতি অমনোযোগিতা বেড়ে যায়।
  • তবে কিছু সহজ পদ্ধতি অনুসরণ করলে শীতে ওজন কমানোও সম্ভব।

শীতকালে ওজন বৃদ্ধি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়, বিশেষত শীতের ঠান্ডায় শারীরিক পরিশ্রম কমে যায় এবং খাবারের প্রতি অমনোযোগিতা বেড়ে যায়। তবে কিছু সহজ পদ্ধতি অনুসরণ করলে শীতে ওজন কমানোও সম্ভব। এখানে শীতে ফিট থাকার কিছু কার্যকর উপায় আলোচনা করা হলো:

১. প্রচুর জল পান করুন শীতের সময়ও শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জল শরীরের মেটাবলিজম বাড়ায়, যা অতিরিক্ত চর্বি কমাতে সাহায্য করে। যখনই আপনি অস্বাস্থ্যকর খাবারের দিকে আগ্রহী হন, তখন এক গ্লাস জল পান করুন। এটি তৃষ্ণা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে এবং ক্ষুধাও কম অনুভূত হবে। এর পাশাপাশি, জল হজমের উন্নতি ঘটায় এবং শরীরকে ডিটক্সিফাই করে। দিনে ৮-১০ গ্লাস জল পান করুন।

২. খাবার প্লেটের আকার কমিয়ে দিন খাবারের পরিমাণ কমিয়ে দিলে ক্যালোরি কমানো সম্ভব। যখন আপনি খাবার খান, চেষ্টা করুন প্লেটের আকার কম রাখতে। উদাহরণস্বরূপ, সবজি বা রুটি খাওয়ার পরিমাণ একটু কমিয়ে নিন। ছোট প্লেট ব্যবহার করলে স্বাভাবিকভাবে খাবারের পরিমাণও কম হবে। পাশাপাশি, সালাদের পরিমাণ বাড়ানো ভালো।

আরও পড়ুন

৩. দুধ চায়ের পরিবর্তে হার্বাল চা পান করুন দুধের চা শীতকালে অনেকেই বেশি পান করেন, কিন্তু এর সঙ্গে বিস্কুট বা চিপস খাওয়া শরীরের ওজন বাড়িয়ে দেয়। আপনি ১-২ কাপ দুধের চা খেতে পারেন, তবে খাবারের সঙ্গে অস্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস খাওয়া এড়িয়ে চলুন। তার বদলে, ভেষজ চা পান করুন যেমন গ্রিন টি, দারুচিনি চা, কালো চা বা আদা চা। এগুলি হজমের উন্নতি ঘটায় এবং বিপাক বাড়ায়, যা ওজন কমাতে সাহায্য করে।

৪. ফল ও সবজি বেশি করে খান ফল ও সবজি আপনার খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করুন, বিশেষত মৌসুমি ফল ও শাকসবজি। দিনে ৩০০-৪০০ গ্রাম ফল ও শাকসবজি খান। এতে আপনার শরীর বেশি পুষ্টি পাবে, এবং ক্যালোরি কমে যাবে। এসব খাবারে প্রচুর ডায়েটারি ফাইবার থাকে, যা আপনাকে দীর্ঘক্ষণ পূর্ণ রাখতে সাহায্য করবে। এর ফলে অস্বাস্থ্যকর খাবারের প্রতি আগ্রহ কমে যাবে।

Advertisement

 

Advertisement