সুস্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে চিনি ভিলেনের ভূমিকা পালন করে বলেই মনে করেন অনেকে। কিন্তু সবসময় কিন্তু তেমনটা হয় না। কখনও কখনও চিনি উপকারীও হয়। যদিও এটা একেবারেই সত্য যে চিনি খেলে ওজন বাড়ে, কিন্তু সুস্থ থাকার জন্যও চিনি প্রয়োজন। আর চিনির উপকারিতাগুলিও কোনওভাবেই অস্বীকার করা যায় না।
১. তাৎক্ষনিকভাবে শক্তি যোগায়
যদি তাৎক্ষনিকভাবে শক্তির প্রয়োজন হয় তবে চিনির চেয়ে ভাল আর কিছুই নেই। রক্তে পৌঁছলে, চিনি গ্লুকোজে রূপান্তরিত হয়, যা চিনির সহজতম রূপ। কোষগুলি তখন গ্লুকোজ শোষণ করে এবং শক্তি প্রেরণ করে। এমনকি জেনে অবাক হবেন, অনেক খেলোয়াড় দ্রুত ক্লান্তি দূর করতে সঙ্গে চিনির কিউব রাখেন।
২. নিম্ন রক্তচাপ থাকলে...
যাঁদের নিম্ন রক্তচাপ রয়েছে, তাঁদেরও সঙ্গে চিনির কিউব রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়। এটি খেলে রক্তচাপ বেড়ে যায়। ব্ল্যাক আউটের সমস্যা থাকলেও চিনি সঙ্গে রাখা সুবিধাজনক।
৩. মস্তিষ্কের জন্য...
চিনি ছাড়া আমাদের মস্তিষ্ক কাজ করতে পারে না। যখন মস্তিষ্কে চিনির সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়, তখন ব্ল্যাক আউটের অবস্থা তৈরি হয়। এহেন পরিস্থিতিতে মস্তিষ্ক সচল রাখতে চিনি খুব জরুরি বলে মনে করা হয়।
৪. হতাশা কাটাতে কার্যকরী
ডিপ্রেশান দূর করতেও চিনি খুব সহায়ক। যাঁরা ডিপ্রেশানে ভুগছেন তাঁদের সঙ্গে চকোলেট রাখা উচিত, তাতে মন-মেজাজ ভাল থাকে। এতে মিষ্টি স্বাদ দ্রুত মনের হতাশা ও কষ্ট দূর করে।
৫. সুগার থেরাপি
অনেকেই হয়তো জানেন না, ছোটখাটো চোট-আঘাতে চিনি লাগালে উপকার পাওয়া যায়। এছাড়াও চিনি ত্বকের জন্যও খুব ভাল স্ক্রাব। এটি ত্বকের মৃত কোষগুলি দূর করে এবং উজ্জ্বলতা দেয়।
আরও পড়ুন - ৭ সেকেন্ডের মধ্যে দু'টি ছবির ৫ ফারাক খুঁজে বুঝে নিন আপনি জিনিয়াস কিনা!