scorecardresearch
 

Warning Signs Of Alcohol Withdrawal : শরীরে এই ৪ লক্ষণ দেখলেই সতর্ক হোন, ছাড়তেই হবে মদ-বিয়ার

মদ্যপান যদি অতিরিক্ত হয়ে যায়, তাহলে তার প্রভাব শরীরে পড়ে। সেক্ষেত্রে বিভিন্ন সংকেত জানান দেয় যে শরীরে মদ সহ্য হচ্ছে না। তাই আপনারও যদি মদ্যপানের অভ্যাস থাকে এবং যদি আপনিও শরীরে সেই সংকেতগুলি দেখতে পান, তাহলে অবিলম্বে অ্যালকোহল সেবন বন্ধ করুন। নয়তো দিতে হতে পারে বড়সড় খেসারত। চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই সংকেতগুলি কী কী। 

Advertisement
প্রতীকী ছবি প্রতীকী ছবি
হাইলাইটস
  • মদ্যপান অনেকেরই অভ্যাস
  • অতিরিক্ত মদ্যপান শরীরে প্রভাব ফেলে
  • খেয়াল রাখুন এই সংকেতগুলি

বর্তমান সময়ে মদ্যপান অনেকেই করেন। তবে মদ্যপান যদি অতিরিক্ত হয়ে যায়, তাহলে তার প্রভাব শরীরে পড়ে। সেক্ষেত্রে বিভিন্ন সংকেত জানান দেয় যে শরীরে মদ সহ্য হচ্ছে না। তাই আপনারও যদি মদ্যপানের অভ্যাস থাকে এবং যদি আপনিও শরীরে সেই সংকেতগুলি দেখতে পান, তাহলে অবিলম্বে অ্যালকোহল সেবন বন্ধ করুন। নয়তো দিতে হতে পারে বড়সড় খেসারত। চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই সংকেতগুলি কী কী। 

ঘুম ব্যাহত
বেশ কিছুদিন ধরে যদি রাতে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে, চেষ্টা করেও যদি ভাল ঘুম না হয় কিংবা দিনের বেলায় মাথা ঘোরে তাহলে অবিলম্বে মদ্যপান বন্ধ করুন। এছাড়া ঘন ঘন প্রস্রাবের সমস্যায় ভুগলেও মদ্যপান এড়িয়ে চলাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।

উচ্চ রক্তচাপ এবং মানসিক চাপ
যদি মানসিক চাপ প্রচণ্ড থাকে, আর যদি রক্তচাপও বাড়তে থাকে তাহলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মদ-বিয়ার পান করা বন্ধ করে দিন। আসলে বিয়ার পান করলে শরীরে করটিসলের মাত্রা বেড়ে যায়। যার ফলে বাড়তে থাকে মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা। আর সেক্ষেত্রে বিয়ার তথা অ্যালকোহল ত্যাগ না করলে বাড়তে পারে হৃদরোগের ঝুঁকি।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া
কোনও মানুষই অসুস্থ হতে চান না। তবে কেউ যদি বারবার অসুস্থ হয়ে পড়েন, তাহলে তার নেপথ্য বড় কারণ হতে পারে অ্যালকোহল। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, বিয়ার এবং অ্যালকোহল সেবনের ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ধীরে ধীরে নষ্ট হয়ে যায়। এই পরিস্থিতিতে বেড়ে যায় অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা। এছাড়া যাঁরা মদ্যপান করেন তাঁদের ব্যক্তিগত এবং বিবাহিত জীবনেও প্রভাব পড়ে। একইসঙ্গে, এইচআইভির মতো মারাত্মক রোগের ঝুঁকিও থাকে।

খিদে না পাওয়া
যদি কারও খিদে কমে যায় বা প্রায়শই পেট ভার, মুখে তেঁতো লাগে তাহলে সেটি লিভারের সমস্যা হতে পারে। চিকিৎসকরা বলছেন, লিভারের সমস্যা যে কারোরই হতে পারে। তবে যাঁরা অ্যালকোহল পান করেন তাঁদের আশঙ্কা বেশি থাকে। কখনও কখনও সংক্রমণ এবং ওষুধের কারণেও লিভারের উচ্চ এনজাইমের সমস্যা হয়। সেক্ষেত্রে এই ধরনের পরিস্থিতি এড়াতে বছরে অন্তত একবার অবশ্যই লিভার চেকআপ করানো দরকার। 

Advertisement

আরও পড়ুনপুরুষের এই ৫ স্বভাব থাকলে সহজেই প্রেমে পড়ে যান মেয়েরা, আপনার আছে?

 

Advertisement