Sudden Cardiac Arrest: শরীরের যে লক্ষণগুলি জানান দেয়, হাসপাতালে যেতেই হবে

Sudden Cardiac Death: স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়ার জন্য সবসময় পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়, কারণ হার্টের শক্তি আপনার স্বাস্থ্যকর সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। প্রসঙ্গত, হঠাৎ হৃদস্পন্দন বন্ধ হয়ে যাওয়াকে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট বলে। যা হঠাৎ করেই ঘটে কোনো ইঙ্গিত বা সতর্কতা ছাড়াই। হার্টে ত্রুটির কারণে এই অ্যাটাক হয়। এটি ঠিক কম্পিউটার সিস্টেমের মতো,  একে অপরের সাথে সংযুক্ত থেকে কম্পিউটারের তারগুলি যেভাবে কাজ করে, আমাদের হার্টও তাই। যদি কোনও কোনও তার ছিড়ে  যায়, আপনি হঠাৎ কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের কবলে পড়তে পারেন। আসুন এর  আরও গুরুতর কারণ সম্পর্কে জানা যাক। 
 
কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট কী?
অনেকে মনে করেন যে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হল হার্ট অ্যাটাকের একটি রূপ। কিন্তু ব্যাপারটা মোটেও সেরকম নয়। হার্টের অভ্যন্তরীণ অংশগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হলে কার্ডিয়াক অ্যাটাক হয়। অর্থাৎ হৃৎপিণ্ডের কাজ হলো রক্ত ​​পরিশোধন করা এবং  তা সারা শরীরে সঞ্চালন করা। এতে কোনো সমস্যা হলে এর সরাসরি প্রভাব পড়ে হার্টবিটের ওপর। যারা ইতিমধ্যে হার্ট অ্যাটাকের ব্যথা থেকে সেরে উঠেছেন তাদের কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। 

কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের লক্ষণ

• দ্রুত হৃদস্পন্দন 
• বুকে ব্যথার অনুভূতি 
• মাথা ঘোরা 
• শ্বাসকষ্ট 
• তাড়াতাড়ি ক্লান্ত বোধ করা 

 
হার্ট অ্যাটাক কী?
বর্তমান জীবনধারা ও ভুল খাদ্যাভ্যাসের কারণে হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুর হার দ্রুত বাড়তে শুরু করেছে। যার কারণে অনেকেই তাদের লাইভস্টাইলকে ভালো করতে ব্যস্ত। কিন্তু ঠিক সেখানেই যখন কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের কথা আসে, হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা আশঙ্কা তৈরি করে। হার্ট অ্যাটাক হয় যখন হৃৎপিণ্ডের নির্দিষ্ট অংশে রক্ত ​​চলাচল কমে যায়। কিন্তু কার্ডিয়াক অ্যাটাকে হঠাৎ রক্ত ​​চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। হার্ট অ্যাটাকের পরও শরীরের কিছু অংশে রক্ত ​​সঞ্চালন চলতে থাকে। কিন্তু কার্ডিয়াক অ্যাটাক হলে সারা শরীরে রক্ত ​​চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। 

(Disclaimer: এখানে দেওয়া তথ্য ঘরোয়া প্রতিকার এবং সাধারণ তথ্যের উপর ভিত্তি করে দেওয়া হয়েছে। এটি গ্রহণ করার আগে, অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন। আজতক বাংলা এটি নিশ্চিত করে না।)