scorecardresearch
 

Best Train Routes in India: ভারতের ৬টি সেরা ট্রেন রুট, একবার হলেও চড়া চাই!

Most Beautiful Train Routes: কচিকাঁচাদের পরীক্ষা শেষ। সামনেই গরমের ছুটি। এমন সময় ছুটির দিনগুলি উপভোগ করতে সবাই সাধারণ টুকটাক বেড়াতে যান। আপনিও কি এমন প্ল্যান করছেন?

Advertisement
সিমলা-কালকা হেরিটেজ রেলপথে ট্রেন। (পিটিআই) সিমলা-কালকা হেরিটেজ রেলপথে ট্রেন। (পিটিআই)
হাইলাইটস
  • কচিকাঁচাদের পরীক্ষা শেষ। সামনেই গরমের ছুটি। এমন সময় ছুটির দিনগুলি উপভোগ করতে সবাই সাধারণ টুকটাক বেড়াতে যান। 
  • মধ্যবিত্তের বেড়ানো মানে এখনও ট্রেনে ভ্রমণ। আজ এমন কয়েকটি ট্রেন রুটের বিষয়ে জানতে পারবেন, যেখানে এই জার্নিটাই স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
  • ভারতে এমন বেশ কয়েকটি ট্রেন রুট রয়েছে। আসুন জেনে নেওয়া যাক এমনই ৬টি ট্রেনের রুট সম্পর্কে।

Most Beautiful Train Routes: কচিকাঁচাদের পরীক্ষা শেষ। সামনেই গরমের ছুটি। এমন সময় ছুটির দিনগুলি উপভোগ করতে সবাই সাধারণ টুকটাক বেড়াতে যান। আপনিও কি এমন প্ল্যান করছেন?

মধ্যবিত্তের বেড়ানো মানে এখনও ট্রেনে ভ্রমণ। আজ এমন কয়েকটি ট্রেন রুটের বিষয়ে জানতে পারবেন, যেখানে এই জার্নিটাই স্মরণীয় হয়ে থাকবে। ভারতে এমন বেশ কয়েকটি ট্রেন রুট রয়েছে। আসুন জেনে নেওয়া যাক এমনই ৬টি ট্রেনের রুট সম্পর্কে।

১. দার্জিলিং হিমালয়ান
এটি ভারতের প্রাচীনতম ন্যারো-গেজ রেলপথ। নিউ জলপাইগুড়ি এবং দার্জিলিং-এর মধ্যে চলে। এটি ভারতের সর্বোচ্চ রেলওয়ে স্টেশন। ট্র্যাকটি ১৯৯৯ সালে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের(ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ) তালিকায় যোগ করা হয়েছিল। আগে এই ট্রেনগুলি বাষ্পচালিত ছিল। তবে এই ট্রেন এখন ডিজেলে চলে। এই পথে হিমালয়ের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অনুভব করতে পারবেন। সবুজ বন এবং চা বাগানের মধ্য দিয়ে ট্রেনটি যায়।

২. কাংড়া ভ্যালি রেলওয়ে রুট
কাংড়া ভ্যালি রেলওয়ে রুট পঞ্জাবের পাঠানকোট থেকে হিমাচল প্রদেশের জোগিন্দর নগর পর্যন্ত। এই রুটে দু'টি দেখার মতো সুড়ঙ্গ রয়েছে। একটি ২৫০ ফুট এবং আরেকটি ১,০০০ ফুট। এর পাশাপাশি যাত্রাপথে দুর্দান্ত সবুজ বন পড়ে। সেটিও দেখার মতো।

৩. কালকা থেকে সিমলা
হিমালয়ান কুইন বা শিবালিক এক্সপ্রেস ট্রেনটি ন্যারো-গেজ হিলি রুটে চলে। কালকা থেকে শুরু হয়ে সিমলা পর্যন্ত যায়। এই রেলপথটি ভারতের তৎকালীন গ্রীষ্মকালীন রাজধানী সিমলা এবং বাকি রেলওয়ে নেটওয়ার্কের মধ্যে সংযোগ করার জন্য তৈরি করা হয়েছিল।

আরও পড়ুন

পাইন গাছ সহ সবুজ উপত্যকার মধ্য দিয়ে যায় টয় ট্রেন। সিমলায় শেষ হয়। পর্যটকদের বিনোদনের জন্য এই ট্র্যাকে শুধুমাত্র টয় ট্রেনই চলে। এই রুটে ১০২টি টানেল, ৮৭টি সেতু এবং ৯০০টি বাঁক রয়েছে। ইউনেস্কো এই ট্রেককেও ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছে।

৪. জম্মু থেকে বারামুল্লা
জম্মুতেও ট্রেন যাত্রার একটা আলাদা আকর্ষণ রয়েছে। জম্মু-বারামুল্লা রেলপথে ভ্রমণের পরিকল্পনা করতে পারেন। এটি উত্তর ভারতের অন্যতম চ্যালেঞ্জিং রুট। রেলপথের সাহায্যে কাশ্মীর উপত্যকাকে ভারতীয় মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করার জন্য তৈরি করা হয়েছিল। এই রুটে ৭০০টিরও বেশি সেতু এবং অনেকগুলি টানেল রয়েছে। এটি পাহাড় দ্বারা বেষ্টিত এবং চেনাব নদী অতিক্রম করে।

Advertisement

৫. কন্যাকুমারী থেকে ত্রিবন্দ্রম
এই ট্রেনে যাওয়ার সময়ে আরব সাগর, বঙ্গোপসাগর ও ভারত মহাসাগরের সঙ্গম দেখা যায়। এই ট্রেনে বসেই ব্যাকওয়াটার, সবুজ গাছপালা এবং সুস্বাদু দক্ষিণ ভারতীয় খাবার উপভোগ করতে পারবেন। 

৬. মেট্টুপালায়ম থেকে উটি
'দক্ষিণের টয় ট্রেনে' চড়তে চান? তাহলে এটি আপনার বাকেট লিস্টে রাখতেই হবে। ট্রেন যাত্রায় পাহাড় এবং সবুজ উপত্যকা উপভোগ করতে পারেন। চারদিকে পাহাড়, স্ফটিক স্বচ্ছ জলের হ্রদের দৃশ্য আপনার মন ভরিয়ে দিতে বাধ্য।

Advertisement