scorecardresearch
 

Toy Train in Darjeeling Cancel: টয়ট্রেন চলাচল ঘিরে অনিশ্চয়তা, বাতিল যাত্রা, কতদিন পর্যন্ত চলবে না?

Toy Train Stopped Running: দার্জিলিং, বাতাসিয়ালুপ এবং ঘুমের সংযোগকারী টয় ট্রেন পরিষেবার মধ্যে ৩ টি স্টিম ইঞ্জিন ও ১ টি ডিজেল ইঞ্জিন চলে। এই ৪টি জয় রাইডই ২০ জুলাই অর্থাৎ বৃহস্পতিবার থেকে ৩১ অগাস্ট পর্যন্ত বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এছাড়াও হাওয়া অফিস সুত্রে ভারী বৃষ্টির যে সর্তকতা রয়েছে তাও যথেষ্ট গুরুত্ব দিচ্ছে রেল।

Advertisement
টয়ট্রেন চলাচল ঘিরে অনিশ্চয়তা, বাতিল যাত্রা, কতদিন পর্যন্ত চলবে না? টয়ট্রেন চলাচল ঘিরে অনিশ্চয়তা, বাতিল যাত্রা, কতদিন পর্যন্ত চলবে না?
হাইলাইটস
  • দার্জিলিঙে গেলে আর টয়ট্রেনে চড়া হবে না
  • আবহাওয়া খারাপ থাকায় বন্ধ জয় রাইড

Toy Train Darjeeling Stopped Running DHR: পিছিয়ে গেল টয়ট্রেন চালু হওয়ার তারিখ। জাতীয় সড়কের কাজ শেষ না হওয়া আপাতত নিউ জলপাইগুড়ি-দার্জিলিং (NJP to Darjeeling) টয়ট্রেন (Toy Train) চালু হচ্ছে না। রেল সূত্রে (Darjeeling Himalayan Railway) খবর, ২২ জুলাই থেকে পরিষেবা শুরু হওয়ার কথা থাকলেও ফের যাত্রা শুরু ৩১ জুলাই পর্যন্ত পিছিয়ে দেওয়া হল। পরবর্তী পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে টয়ট্রেন চালু করা হবে কি না, তা জানানো হবে।

রেল সূত্রে খবর, এখন যা পরিস্থিতি তাতে ৩১ জুলাইও পরিষেবা শুরু করা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে। পাগলাঝোরার কাছে জাতীয় সড়কের যা পরিস্থিতি, তাতে ট্রেন চালালে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে। 

গত মাসের মাঝামাঝি সময় থেকেই দার্জিলিংগামী টয়ট্রেন পরিষেবা নিয়ে দোলাচল চলছে। মাঝে একবার বিভিন্ন জায়গায় লাইনে ধসের কারণে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এরপর ধস সরিয়ে ট্রেন চালু করতেই টানা বৃষ্টির জেরে পাগলাঝোরার কাছে বড় ধরনের ধস নামে। রাস্তার একাংশ ধসে যায়।

আরও পড়ুন

শিলিগুড়ি থেকে দার্জিলিংগামী ১১০ নম্বর জাতীয় সড়ক (NH 110 Closed)। রবিবার পূর্ত দফতরের এগজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার দেবব্রত ঠাকুর তিনধারিয়া-গয়াবাড়ি-মহানদী এলাকায় জাতীয় সড়কের অবস্থা খতিয়ে দেখেন। এরপরই জেলাশাসকের দফতর থেকে সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে জানিয়ে দেন। নোটিশে বলা হয়েছে, শিলিগুড়ি থেকে ১১০ নম্বর জাতীয় সড়ক সমস্ত রকম যানবাহনের জন্য আপাতত বন্ধ থাকবে। শুধুমাত্র মধ্যবর্তী এলাকার বাসিন্দা যাঁরা সুকনা থেকে তিনধারিয়া এলাকায় ও কার্শিয়াংয়ের দিকে মহানদী এলাকায় থাকেন, সেই বাসিন্দাদের একমাত্র অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তবে তাঁদেরও সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।

জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ রাস্তার কাজ শেষ না করা পর্যন্ত ট্রেন চালানো একটু কঠিন বলেই মনে করছেন রেলকর্তারা। কারণ রাস্তা সংস্কারের পর একাধিক জায়গায় রেললাইনের মেরামতির কাজ করতে হবে। লাইন মেরামত না করলে ট্রেন চালানো যাবে না। আর এখন লাইন মেরামত করলেও লাভ হবে না। কারণ রাস্তার কাজ করতে গিয়ে কোনও কারণে লাইনের নীচ থেকে মাটি ধসে গেলে আবারও ক্ষতি হতে পারে। তাই রাস্তার কাজ শেষ হলেই লাইনের কাজে হাত দিতে চাইছে ডিএইচআর।

Advertisement

 

TAGS:
Advertisement