Dooars Elephant Safari: কোথাও বন্ধ, কোথাও চালু, ডুয়ার্সে হাতি সাফারির প্ল্যান থাকলে আগে থেকেই জেনে নিন

Dooars Elephant Safari: বনদফতর ও পর্যটন সার্কিট সূত্রে জানা গিয়েছে, গরুমারার রামশাই ও ধূপঝোরা থেকে হাতি সাফারি হত। এর জন্য ফি ছিল মাথাপিছু ১৪০০ টাকা। অনলাইনেই হাতি সাফারির টিকিট কাটা যেত। কিন্তু গরুমারা ও জলদাপাড়ায় হাতি সাফারির অনলাইন টিকিট মিলছে না।

Advertisement
কোথাও বন্ধ, কোথাও চালু, ডুয়ার্সে হাতি সাফারির প্ল্যান থাকলে আগে থেকেই জেনে নিনকোথাও বন্ধ, কোথাও চালু? ডুয়ার্সে হাতি সাফারির আগে জেনে নিন

Dooars Elephant Safari: ডুয়ার্সের জঙ্গলের স্পেশাল আকর্ষণ জঙ্গল সাফারি। জিপ এবং হাতি সাফারির টানেই জঙ্গল ও লাগোয়া এলাকাগুলিতে ডেরা বাঁধেন পর্যটকরা। কিন্তু এখন এই সাফারি নিয়েই দেখা দিয়েছে সমস্য়া। আগেভাগে সঠিক তথ্য় নিয়ে না এলেই বিপাকে পড়ছেন পর্যটকদের একটা বড় অংশ। কোথাও হাতি সাফারি করা যাচ্ছে। আবার কোথাও করা যাচ্ছে না। এক জঙ্গলে খোলা, আরেক জঙ্গলে বন্ধ। এবার অনলাইনে বুকিং মিলছে না। ফলে আগে থেকে জানতে পারছেন না পর্যটকরা। ফলে হয়রানি ও বিরক্তি বাড়ছে ডুয়ার্সের জঙ্গল নিয়ে।

বনদফতর ও পর্যটন সার্কিট সূত্রে জানা গিয়েছে, গরুমারার রামশাই ও ধূপঝোরা থেকে হাতি সাফারি হত। এর জন্য ফি ছিল মাথাপিছু ১৪০০ টাকা। অনলাইনেই হাতি সাফারির টিকিট কাটা যেত। কিন্তু গরুমারা ও জলদাপাড়ায় হাতি সাফারির অনলাইন টিকিট মিলছে না। এদিকে জলদাপাড়ায় হাতি সাফারি চালু থাকলেও গরুমারায় বন্ধ রয়েছে। কিন্তু অনলাইনে কোনও তথ্য়ই না থাকায় গরুমারায় এসে অনেকে অফলাইনে টিকিট কাটকে গিয়ে জানতে পারছেন হাতি সাফারি বন্ধ। বিশেষ করে শিশুদের কাছে এর আকর্ষণ অনেকটাই ফিকে হয়েছে এই বিভ্রান্তিতে। এদিকে ক্ষতি হওয়ায় ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে ট্যুরিজম ব্যবসায়ীদের মধ্যেও। এদিকে, জলদাপাড়ায় হাতি সাফারি চালু রয়েছে। সেটা সকলে পর্যটনকেন্দ্রে এসে জানতে পারছেন।

জলদাপাড়ায় চালু চালু থাকলেও গরুমারায় হাতি সাফারি বন্ধ কেন? বিষয়টি নিয়ে সংবাদমাধ্য়মকে কোনও সঠিক দিতে পারেননি উত্তরবঙ্গ মুখ্য বনপালও। অনলাইনে টিকিট কাটা যাচ্ছে না জলদাপাড়াতেও। তবে সেখানে অফলাইনে টিকিট কাটা যাচ্ছে। জলদাপাড়ার উদাহরণ টেনে পর্যটন ব্যবসায়ীরা প্রশ্ন তুলেছেন ওয়েবসাইট রক্ষণাবেক্ষণই যদি ইস্যু হয়, সেক্ষেত্রে জলদাপাড়ার মতো গরুমারাতেও কেন অফলাইনে টিকিট দেওয়া হচ্ছে না? এ প্রশ্নের কোনও সদুত্তর পাওয়া যায়নি।

এদিকে জিপ সাফারির টিকিটও অফলাইনে দেওয়া হচ্ছে। যেহেতু বন দফতরের পক্ষ থেকে জাতীয় উদ্যানে প্রবেশের জন্য কোনওরকম প্রবেশমূল্য সংগ্রহ করা হচ্ছে না .তাই অনলাইনের মাধ্যমে সিট বুক করার সুবিধা আপাতত বন্ধ আছে। তাই পর্যটকদের সাফারি নিশ্চিত করার জনা কাউন্টার থেকে অনুমতি পত্র দেওয়া হবে। যাতে কেউ সিট বুক করে পরে হাজির হলে ওই সিট খালি না যায়। তাতে যারা উপস্থিত থাকবেন তারা বঞ্চিত হবেন। তাই সাফারির দিন, সাফারি শুরু হবার একঘণ্টা আগে থেকে সাফারির অনুমতিপত্র দেওয়া হবে (কেবলমাত্র জিপসি সাফারির ক্ষেত্রে)।

Advertisement

 

POST A COMMENT
Advertisement