scorecardresearch
 

Darjeeling Toy Train Joyride: দার্জিলিংয়ে টয়ট্রেনে চড়া আরও সহজ! আজ থেকে আরও ৪টি টয়ট্রেন চালু করল DHR

Darjeeling Toy Train Joyride: পর্যটকদের কথা মাথায় রেখে আজ ২১ অক্টোবর থেকে চালু করা হল আরও একাধিক জয়রাইড। দার্জিলিং থেকে কার্শিয়াং পর্যন্ত চালু জয়রাইডগুলির পাশাপাশি আরও জয়রাইড শুরু করছে রেল।

Advertisement
দার্জিলিংয়ে টয়ট্রেনে চড়া আরও সহজ! আজ থেকে আরও ৪টি টয়ট্রেন চালু করল DHR দার্জিলিংয়ে টয়ট্রেনে চড়া আরও সহজ! আজ থেকে আরও ৪টি টয়ট্রেন চালু করল DHR

Darjeeling Toy Train Joyride: পুজোর মধ্যে লাইন মেরামতি করে আর শিলিগুড়ি থেকে দার্জিলিং টয়ট্রেনের যাত্রা শুরু করা যায়নি। কবে যাবে তাও এখনও নিশ্চিত নয়। তবে বিকল্প আনন্দ দেওয়া জন্য পর্যটকদের কথা মাথায় রেখে চালু করা হল আরও একাধিক জয়রাইড। দার্জিলিং থেকে কার্শিয়াং পর্যন্ত চালু জয়রাইডগুলির পাশাপাশি আরও জয়রাইড শুরু করছে রেল।

উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের চারটি ডিজেল স্পেশাল জয়রাইড টয় ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা করেছে। পর্যটকদের বাড়তি চাহিদা পূরণ করতে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের পক্ষ থেকে ২১ অক্টোবর থেকে ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ পর্যন্ত দৈনিক ভিত্তিতে দার্জিলিং ও ঘুমের মধ্যে দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ে (ডিএইচআর)-এর টয় ট্রেন পরিষেবার অধীনে চারটি ডিজেল স্পেশাল জয়রাইড চলবে।

জয়রাইডের সময় ও সূচি
সেই অনুযায়ী ট্রেন নং. ০২৫৪৭ (দার্জিলিং-ঘুম-দার্জিলিং) ডিজেল স্পেশাল জয়রাইড দার্জিলিং থেকে ০৯.২০ ঘণ্টায় রওনা দিয়ে ঘুমে পৌঁছবে ১০.০৫ ঘণ্টায়। ফেরত যাত্রার সময় ট্রেনটি ঘুম থেকে ১০.২৫ ঘণ্টায় রওনা দিয়ে দার্জিলিঙে পৌঁছবে ১০.৫৫ ঘণ্টায়। পাশাপাশি ট্রেন নং. ০২৫৪৮ (দার্জিলিং-ঘুম-দার্জিলিং) ডিজেল স্পেশাল জয়রাইড দার্জিলিং থেকে ১১.২৫ ঘণ্টায় রওনা দিয়ে ঘুমে পৌঁছবে ১২.১০ ঘণ্টায়। ফেরত যাত্রার সময় ট্রেনটি ঘুম থেকে ১২.৩০ ঘণ্টায় রওনা দিয়ে দার্জিলিঙে পৌঁছবে ১৩.০০ ঘণ্টায়।

আরও পড়ুন

কী কী সুবিধা থাকবে?
চারটি ডিজেল স্পেশাল জয়রাইডে থাকবে ০৩টি করে ফার্স্ট ক্লাস চেয়ার কার। দুটি কোচে ৩০টি আসন থাকবে এবং একটি কোচে ২৯টি আসন থাকবে।চারটি ডিজেল স্পেশাল জয়রাইডে থাকবে ০৩টি করে ফার্স্ট ক্লাস চেয়ার কার। দুটি কোচে ৩০টি আসন থাকবে এবং একটি কোচে ২৯টি আসন থাকবে।

এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে পর্যটন সার্কিট। হিমালয়ান হসপিটালিটি অ্যান্ড ট্যুরিজম সার্কিটের সম্পাদক সম্রাট সান্যাল জানিয়েছেন, টয়ট্রেন এই সার্কিটের প্রধান আকর্ষণ। যতটুকু সুবিধা দেওয়া যাবে পর্যটকদের ততই পর্যটকরা আকৃষ্ট হবে এই এলাকায় আসতে। টয়ট্রেন গত কয়েক বছরে বারবার চলাচল ব্যহত হয়েছে, ধস, রাস্তা খারাপের জন্য। যেহেতু রাস্তার উপর দিয়েই এই লাইন, তাই গাড়ি চলাচলের পাশাপাশি ট্রেনেও যাতায়াত বিঘ্নিত হয়েছে। জয় রাইড বাড়ানোর সিদ্ধান্তে পর্যটকদের দুধের স্বাদ ঘোলে হলেও মেটানোর একটা সুযোগ থাকছে।

Advertisement

 

Advertisement