scorecardresearch
 
Advertisement

Suvendu Adhikari: টুইটার হ্যান্ডেলে রাজ্যের শাসকদলকে দুষলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী

Suvendu Adhikari: টুইটার হ্যান্ডেলে রাজ্যের শাসকদলকে দুষলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী

পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফল বেরনোর পরও অশান্তির খবর মিলছে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে। এরইমধ্যে নিজের টুইটার হ্যান্ডেলে রাজ্যের শাসকদলকে দুষলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। নন্দীগ্রামের বিধায়ক লেখেন, “গঞ্জে ‘কচুরিপানা শিল্প’ হোক বা না হোক, ভোটের সময় “কারচুপি শিল্প” কে অন্য মাত্রায় নিয়ে গিয়েছে শাসকদল। মানুষ বোম বন্দুক ধমক চমক উপেক্ষা করে ভোটে লড়লেন, ভোটের দিনের সন্ত্রাসের কিছুটা প্রতিরোধও করলেন। কিন্তু গণনা কেন্দ্রে যে লুটতরাজ সংগঠিত হলো প্রশাসনের দ্বারা, সেখানে তো জনগনের প্রবেশ নিষেধ। কতিপয় বিরোধী প্রার্থী ও কাউন্টিং এজেন্ট বনাম দলদাস পুলিশ প্রশাসন ও শাসক দলের স্থানীয় মাতব্বরগণ, যাদের অবাধ প্রবেশের জন্য ঢালাও প্রবেশপত্র আই কার্ড বিলি করা হয়েছিল। শুভেন্দুর দাবি, বিরোধীদের চাপে ফেলতে ও কোণঠাসা করতে গণনাকেন্দ্রে একটা পুরো সিস্টেম কাজ করেছিল। প্রথমত সেই জন্যই সকালে ইচ্ছা করে 2-3 ঘণ্টা দেরিতে গণনা শুরু হয়। এরপর কারণে, অকারণে গণনায় দেরি করা হয়, যাতে পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদের গণনা মধ্যরাত পেরিয়ে যায়। দ্বিতীয়ত, গ্রাম পঞ্চায়েতের ফলাফল বেরিয়ে যাওয়ার পর বেশিরভাগ বিরোধী প্রার্থী তাঁদের এজেন্টদের নিয়ে গণনাকেন্দ্র থেকে বেরিয়ে যান। কারণ তখন বেশ রাত হয়ে গিয়েছে। তখনও পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদ আসনে গণনা বাকি। মাত্র গুটিকয়েক বিরোধী এজেন্টই শেষ পর্যন্ত ছিলেন গণনাকেন্দ্রে। তৃতীয়ত, শুভেন্দু দাবি করেন ‘গণনা কেন্দ্রের বাইরে ও ভিতরে চলেছে ব্যাপক সন্ত্রাস। বিরোধী প্রার্থীদের হুমকি দেওয়া হয়, হয় ভুলভাল ফলাফল মেনে নিন নয়তো বাড়ি ফিরবেন কী করে। শুভেন্দু আরো জানান, একটি বিষয় লক্ষনীয়, যেখানে গ্রাম পঞ্চায়েতে বিরোধীরা ভাল ফল করেছে, সেখানের উপরের দুটি স্তর অর্থাৎ পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদে ভালো ফল করেছে শাসকদল। যা অত্যন্ত হাস্যকর। শুভেন্দু দাবি করেন, পঞ্চায়েত নির্বাচনের খুঁটিনাটি সম্পর্কে অনেকেই অবগত নন। বিশেষ করে গণনাকেন্দ্রে ভিতরে কী চলে সম্পর্কে সম্যক ধারনা থাকা প্রয়োজন। যা অনেক বিরোধী প্রার্থী ও এজেন্টদেরই নেই। বিরোধীদের দাবি ছিল, এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচনে তিন স্তুর অর্থাৎ গ্রাম পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদের গণনা একসঙ্গে চালাতে হবে। কিন্তু শাসকদল ও প্রশাসন তাতে রাজি হয়নি। শুভেন্দুর অভিযোগ, গণনাকেন্দ্রে কারচুপির করার জন্যই এটা করেছে TMC.

Suvendu Adhikari on West Bengal Panchayat Election 2023 .

Advertisement