Hanuman Ji Blessing Zodiac: রক্ষা করেন সব বিপদ থেকে, হনুমানজির সবচেয়ে প্রিয় এই ৪ রাশি

Hanuman Ji Blessing Zodiac:  হিন্দু ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, মঙ্গলবার হনুমানজির দিন। এই দিনে পুজো করলে হনুমানজি খুশি হন। এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে বজরংবলীর কৃপায় ভক্তের সমস্ত দুঃখ-কষ্ট দূর হয়। অন্যদিকে, জ্যোতিষশাস্ত্রে এমন কিছু রাশি রয়েছে যার উপর অঞ্জনির পুত্র হনুমানের কৃপা সবসময় থাকে। বলা হয় যে এই রাশির জাতকরা তাঁর দ্বারা আশীর্বাদপ্রাপ্ত, তাই এই রাশির জাতকদের খুব ভাগ্যবান বলে মনে করা হয়। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে কোন কোন ৪টি রাশি যার উপর হনুমানজি সবসময় সদয় থাকেন। 

এই ৪টি রাশি হনুমানজির প্রিয়
 মেষ রাশি (Aries)
জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে মেষ রাশির অধিপতি মঙ্গল। এমন পরিস্থিতিতে মেষ রাশিকে হনুমানজির অন্যতম প্রিয় রাশি বলে মনে করা হয়। এই রাশির জাতক জাতিকারা সর্বদা হনুমানজির সমর্থন পান। কথিত আছে যে মঙ্গলবার হনুমানজির পুজো করলে সমস্ত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়াও, তাদের অর্থের কোন অভাব হয় না। এই রাশির জাতক জাতিকারা অবশ্যই বজরংবলীর পূজা করবেন। 

সিংহ (Leo)
সিংহ রাশির অধিপতি হলেন গ্রহের রাজা সূর্য দেবতা। এমন পরিস্থিতিতে, জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে, হনুমানজির প্রিয় রাশি হল সিংহ রাশি। এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে এই রাশির জাতক জাতিকাদের উপর হনুমানজি সর্বদা খুশি থাকেন। অঞ্জনির পুত্র হনুমানের কৃপায় এই রাশির জাতকরা সহজেই প্রতিটি সমস্যার মোকাবিলা করতে পারেন। এই রাশির জাতক জাতিকাদের নিয়মিত বজরংবলীর পুজো করা উচিত। 

বৃশ্চিক (Scorpio)
মঙ্গল বৃশ্চিক রাশির অধিপতি। এমন পরিস্থিতিতে হনুমানজির আশীর্বাদ এই রাশির জাতকদের উপর থাকে। সেই সঙ্গে এটাও বিশ্বাস করা হয় যে প্রতি মঙ্গলবার বজরংবলীর পুজো করলে তাদের সমস্ত ঝামেলা দূর হয়ে যায়। এর পাশাপাশি তাদের কখনো আর্থিক সংকটে পড়তে হয় না। 

 কুম্ভ (Aquarius)
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, কুম্ভ রাশিও হনুমানজির প্রিয় রাশিগুলির মধ্যে একটি। কুম্ভ রাশির অধিপতি হলেন ন্যায়ের দেবতা শনিদেব। কথিত আছে যে হনুমা জির পূজা করলে এই রাশির জাতক-জাতিকাদের সব ইচ্ছা পূরণ হয়। বজরংবলীর কৃপায় তারা প্রতিটি কাজে সাফল্য পান। এই রাশির জাতকদের জীবন সুখ, সমৃদ্ধি ও সুখে ভরপুর থাকে।

Disclaimer: এখানে দেওয়া তথ্য ধর্মীয় বিশ্বাসের উপর ভিত্তি করে। আজতক বাংলা এটি সম্পর্কে কিছু নিশ্চিত করে না। সাধারণ জনগণের স্বার্থের কথা মাথায় রেখে তা এখানে উপস্থাপন করা হলো।