সিংহ রাশি- পরিবারের সঙ্গে সময় কাটবে। ব্যক্তিগত সম্পর্কের উন্নতি হবে। যথাযথ আচরণ দিয়ে সবাইকে প্রভাবিত করার চেষ্টা চালিয়ে যান। ব্যক্তিগত বিষয়গুলি আপনার পক্ষে থাকবে। কর্ম ব্যবসায় গতি আসবে। নির্মাণ ও যানবাহন সংক্রান্ত বিষয়ে বাড়বে। নিজের উপর ফোকাস করবে। ব্যক্তিত্ব বাড়াবে। পরিবারে সুখ থাকবে। ভালো সময় ভাগাভাগি করবে। ব্যক্তিগত বিষয়ে মনোযোগ বাড়বে। আবেগপূর্ণ প্রদর্শনের সাথে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করুন। সুখের বৃদ্ধি হবে। ব্যবস্থাপনা প্রশাসন ভালো হবে। শৃঙ্খলা বাড়াবে। পেশাদার থাকবে।
অর্থলাভ - কাজের পরিবেশ অনুকূল থাকবে। সুবিধা সম্পদ বৃদ্ধির আগ্রহ থাকবে। কাছের মানুষ এবং সহকর্মীরা সাহায্য করবে। লোভ দ্বারা প্রলুব্ধ হওয়া থেকে বিরত থাকুন। কাজের প্রচেষ্টার উন্নতি হবে। ক্যারিয়ার ব্যবসা ইতিবাচক হবে। পরিবারের সদস্যদের সহযোগিতা পাবেন। সক্রিয়ভাবে কাজ করবে। পৈতৃক ব্যবসায় ফলপ্রসূ হবে। কর্মকর্তারা সহযোগিতা করবেন। তর্ক এড়িয়ে চলুন। স্বার্থপরতা এবং সংকীর্ণতা ত্যাগ করুন।
প্রেমের বন্ধুত্ব- আপনার পরিবারের সদস্যদের ইচ্ছার যত্ন নিন। প্রিয়জনের সুখ বাড়বে। সম্পর্কের ভারসাম্য বাড়বে। ভদ্র থাকবে। বড়দের উপদেশ ও শিক্ষা মেনে চলবেন। সংবেদনশীল থাকবে। প্রিয়জনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়বে। আস্থা বজায় রাখবে। মিলনের সুযোগ থাকবে। কাঁচা কান এড়িয়ে চলুন।
স্বাস্থ্য মনোবল- তাড়াহুড়ো ত্যাগ করবে। অহংকার পরিহার করবে। আবেগের উপর নিয়ন্ত্রণ বাড়বে। দায়িত্ব পালন করবে। উত্তেজিত হবে। খাবারের উন্নতি হবে। স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।
ভাগ্যবান সংখ্যাঃ ১ ও ২
শুভ রং: গাঢ় গোলাপি
আজকের প্রতিকার: শনিবারের দিনটি কর্মফলদাতা শনিকে সমর্পিত। এদিন শনির উপাসনা করলে সমস্ত দুঃখ, কষ্ট দূর হয়। পাশাপাশি ব্যক্তি উন্নতির পথে অগ্রসর হয়। শাস্ত্র মতে, শনিবার বড়ঠাকুরকে তুষ্ট করার কিছু মন্ত্র জপ করলে জীবনে সুখ-সৌভাগ্য লাভ করা যায়। এই শনিবার অতিশুভ তিথিতে শনির কোন মন্ত্র জপ করবেন জেনে নিন। মন্ত্রটি হল, ওম নীলাঞ্জন সমাভাসং রবিপুত্রং যমাগ্রজম। ছায়ামার্তণ্ড সংভূতং তং তমামি শনৈশ্চরম।।
জ্যোতিষী পন্ডিত অরুনেশ কুমার শর্মা তিন দশক ধরে জ্যোতিষচর্চা করছেন। বৈদিক জ্যোতিষ, সংখ্যাতত্ত্ব, বাস্তুশাস্ত্র, সমুদ্রবিদ্যার সঙ্গে যুক্ত। হস্তরেখা, হাতের লেখা এবং স্বাক্ষর অধ্যয়নে দক্ষ। যোগিনী ধ্যানকর্তা এবং কার্ড রিডার। তিনি জ্যোতিষশাস্ত্রের জাতীয়-আন্তর্জাতিক সেমিনারে অংশ নিয়েছেন এবং সপ্তস্বরে জ্যোতিষশাস্ত্রের প্রতিকার নিয়ে গবেষণা করেছেন। দেশের বিভিন্ন জাতীয় পত্র-পত্রিকায় লেখালেখি করেন। জাতীয় পর্যায়ের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ছাড়াও তিনি টিভির জন্য 'সিতারোঁ কি চাল' অনুষ্ঠান করেছেন।