জ্যোতিষ শাস্ত্রের মতো সংখ্যাতত্ত্বেরও গুরুত্ব রয়েছে। এই সংখ্যাতত্ত্বে প্রতিটি মুলাঙ্কের নিজস্ব তাৎপর্য রয়েছে। আসলে প্রতিটি সংখ্যাই কোনও না কোনও গ্রহ বা দেবতার সঙ্গে যুক্ত। কোনও ব্যক্তির জন্মতারিখ দেখে তার মূলাঙ্ক ও ভাগ্যাঙ্ক অনুমান করা যায়। যে কারও লাকি সংখ্যা হল তাঁর জন্ম তারিখ, মাস এবং জন্মের বছরের যোগফল। জ্যোতিষশাস্ত্রে মুলাঙ্ক ৬-কে শুক্রের সঙ্গে সম্পর্কিত বলে মনে করা হয়। ৬ তারিখে জন্মগ্রহণকারী ব্যক্তিরা সম্পদ ও সমৃদ্ধির দাতা শুক্র দেবের আশীর্বাদপ্রাপ্ত হন।
কারা এই মুলাঙ্কের আওতায় পড়েন
যে কোনও মাসে ৬, ১৫ বা ২৪ তারিখে জন্মানো ব্যক্তিদের মুলাঙ্ক ৬ হয়ে থাকে। এই ৬ সংখ্যাটি শুক্র গ্রহের সঙ্গে সম্পর্কিত। শুক্রকে বিলাসিতা, আরাম, সুখ-সম্পদের কারক বলে মনে করা হয়। এই শুক্রের কৃপা থাকে ৬ সংখ্যার মুলাঙ্কের জাতকদের ওপর। তাই এই জাতকদের কোনওদিন অর্থ-সম্পদের অভাব হয় না।
আর্থিক দিক থেকে সক্ষম
এই ধরনের মানুষদের কখনও অর্থের অভাব হয় না। মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ এই সমস্ত মানুষের উপর সবসময় থাকে। ৬ মূলাঙ্কের মানুষরা খুব ভাগ্যবান। মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ এই মানুষদের উপর থাকে। এ ধরনের মানুষের জীবনে সম্পদ ও ঐশ্বর্যের অভাব আসে না। এরা জীবনে কখনও অর্থের অভাবের সম্মুখীন হন না। মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদের হাত সবসময় এদের মাথায় থাকে এবং তাদের ঝুলি সবসময় সুখে পরিপূর্ণ থাকে।
৬ নম্বর মূলাঙ্কের মানুষের স্বভাব
এই ধরনের মানুষদের কখনও অর্থের অভাব হয় না। মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ এই সমস্ত মানুষের উপর সবসময় থাকে। ৬ মূলাঙ্কের মানুষরা খুব ভাগ্যবান। মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ এই মানুষদের উপর থাকে। এ ধরনের মানুষের জীবনে সম্পদ ও ঐশ্বর্যের অভাব আসে না। এরা জীবনে কখনও অর্থের অভাবের সম্মুখীন হন না। মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদের হাত সবসময় এদের মাথায় থাকে এবং তাদের ঝুলি সবসময় সুখে পরিপূর্ণ থাকে।