বিষ্ণুর কৃপা ৫ রাশিতেPausha Putrada Ekadashi: পৌষ পুত্রদা একাদশীর ব্রত পৌষ মাসের শুক্লপক্ষের ১১ তারিখে পালন করা হয়। হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুসারে, এবার এই সংযোগের ঘটনা ঘটছে ১০ জানুয়ারি শুক্রবার। ধর্মীয় রীতি অনুসারে সন্তান জন্মের জন্য পুত্রদা একাদশীর ব্রত পালন করা হয়। এছাড়াও ভগবান বিষ্ণুর আশীর্বাদ পাওয়ার জন্যও এই ব্রত বিশেষ। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, এই বছরের পৌষ পুত্রদা একাদশীকে অত্যন্ত বিশেষ বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ শুক্ল যোগের একটি বিশেষ সংযোগ ঘটতে চলেছে। এমন পরিস্থিতিতে চলুন জেনে নেওয়া যাক পুত্রদা একাদশীর দিন কোন ৫টি রাশির জাতকরা ভগবান বিষ্ণুর অপার আশীর্বাদ পাবেন।
মেষ রাশি (Aries)
মেষ রাশির জাতকদের জন্য পৌষ পুত্রদা একাদশী অত্যন্ত শুভ এবং উপকারী। এই রাশির সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা চাকরিতে অনেক অগ্রগতি পাবেন। আপনি আপনার জীবনে চলমান আর্থিক সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। ব্যবসায় কোনও বড় ডিল চূড়ান্ত করতে পারেন। বিনিয়োগ থেকে লাভ হতে পারে।
কর্কট রাশি (Cancer)
পুত্রদা একাদশী কর্কট রাশির জাতকদের জন্য অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হচ্ছে। এই রাশির জাতকরা পুত্রদা একাদশী থেকে নতুন কাজ শুরু করতে পারেন। এই দিনে শুরু করা কাজ থেকে আর্থিক লাভ হবে। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ইতিবাচক উন্নতি হবে। ব্যবসায় আর্থিক অবস্থা ভালো থাকবে।
তুলা রাশি (Libra)
পুত্রদা একাদশী তুলা রাশির জাতকদের জীবনে অপরিসীম সুখ নিয়ে আসবে। পারিবারিক সমস্যার সমাধান হবে। চাকরিজীবীরা কোনও গুরুত্বপূর্ণ কাজে সাফল্য পাবেন। যারা ব্যবসা করছেন তাদের অতিরিক্ত লাভের সম্ভাবনা থাকবে। পারিবারিক কোনও সমস্যা থাকলে তা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। শিক্ষার্থীরা ভালো খবর পেতে পারে।
ধনু রাশি (Sagittarius)
ধনু রাশির জাতক জাতিকারা পৌষ পুত্রদা একাদশীতে সুখবর পেতে পারেন। ধনু রাশির জাতক জাতিকারা ব্যবসায় প্রচুর লাভের সুযোগ পাবেন। চাকরিজীবীরা কর্মক্ষেত্রে কিছু ভালো খবর পাবেন। আপনি ভগবান বিষ্ণুর কাছ থেকে বিশেষ আশীর্বাদ পাবেন। ধর্মীয় কাজে আগ্রহী হবেন।
মীন রাশি (Pisces)
পৌষ পুত্রদা একাদশী মীন রাশির জাতকদের জন্য খুবই বিশেষ। এই রাশির জাতকরা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে আনন্দের মুহূর্ত কাটাবেন। যারা ব্যবসা করছেন তারা আর্থিক লাভের অনেক সুযোগ পাবেন। স্বাস্থ্য অনুকূল থাকবে। যারা ব্যবসা করছেন তারা বিনিয়োগ থেকে অতিরিক্ত লাভ পেতে পারেন। চাকরিজীবীরা কর্মক্ষেত্রে মনোরম পরিবেশ দেখতে পাবেন।
(Disclaimer: এখানে দেওয়া তথ্য সাধারণ বিশ্বাস এবং তথ্যের উপর ভিত্তি করে। আজতক বাংলা এটি নিশ্চিত করে না।)