Shani Dev: শনিদেব থাকেন এই দিশায়, ভুলেও এইদিকে বেডরুম নয়, দাম্পত্য জীবনে উঠবে ঝড়

Shani Dev: আমাদের জীবনে বাস্তুশাস্ত্রের গুরুত্ব অসীম। বাড়িতে বাস্তু দোষ থাকলে, সেই বাড়ির উন্নতি থেমে যায়। পুজোর সময় বা বাড়ি তৈরির সময় বাস্তুর নিয়ম অবশ্যই পালন করা উচিত। অপরদিকে, শনিদেবকে কর্মফলদাতা বলা হয়ে থাকে। শনি ব্যক্তিকে তাঁর কাজ অনুযায়ী ফল প্রদান করেন। তবে জানেন কী বাড়িতেও রয়েছে শনিদেবের নির্দিষ্ট দিক।

Advertisement
শনিদেব থাকেন এই দিশায়, ভুলেও এইদিকে বেডরুম নয়, দাম্পত্য জীবনে উঠবে ঝড় শনিদেব
হাইলাইটস
  • আমাদের জীবনে বাস্তুশাস্ত্রের গুরুত্ব অসীম।

আমাদের জীবনে বাস্তুশাস্ত্রের গুরুত্ব অসীম। বাড়িতে বাস্তু দোষ থাকলে, সেই বাড়ির উন্নতি থেমে যায়। পুজোর সময় বা বাড়ি তৈরির সময় বাস্তুর নিয়ম অবশ্যই পালন করা উচিত। অপরদিকে, শনিদেবকে কর্মফলদাতা বলা হয়ে থাকে। শনি ব্যক্তিকে তাঁর কাজ অনুযায়ী ফল প্রদান করেন। তবে জানেন কী বাড়িতেও রয়েছে শনিদেবের নির্দিষ্ট দিক। আর তা না জানলে বিপদ শিয়রে। 

পশ্চিম দিক হল শনির দিক
শনিদেবকে পশ্চিম দিশার অধিপতি বলে মনে করা হয়। তাই মনে রাখবেন পুজো করার সময় যেন আপনার মুখ পশ্চিম দিকে থাকে। শনিদেবের পুজোর সময় সঠিক দিশার প্রতি আপনাকে নজর অবশ্যই দিতে হবে। সাধারণত, সবাই পূর্বদিকেই মুখ করে পুজো করে থাকেন। কিন্তু শনিদেব পশ্চিম দিকে অধিপতি তাই তাঁর পুজো করার সময় সাধকের মুখ পশ্চিম দিকে হওয়া জরুরি। 

শনিদেবের জন্য আলাদা জায়গা
তাই প্রত্যেক মন্দিরে শনিদেবের মূর্তির জন্য আলাদা জায়গা রাখা হয়। কারণ শনিদেবের মুখ পশ্চিমদিকে থাকে। শনির পুজোর সময় এই বিষয়টি অবশ্যই মাথায় রাখা জরুরি। 

বাড়ির বাস্তু
-এর সঙ্গে এটাও মনে রাখতে হবে যে বাড়ির পশ্চিম দিকে কখনও যেন স্বামী-স্ত্রীর বেডরুম না হয়, তাহলে বিবাহিত জীবনে সবসময় ঝগড়ার পরিস্থিতি থাকবে। সবসময় অশান্তি থাকবে। আর যদি একান্তই এই দিকে বেডরুম হয় তাহলে শনিযন্ত্র স্থাপন করতে ভুলবেন না। 

-সেরকমই পশ্চিম দিকে যেন রান্নাঘরও না থাকে। পশ্চিম দিকে রান্নাঘর হলে সুখ-সমৃদ্ধি আসে না। রান্নাঘর সবসময় দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে হওয়া উচিত। 

-বাড়ির দক্ষিণ-পশ্চিমে মন্দির বা পুজোর ঘরও হওয়া ঠিক নয়। এর সঙ্গে ঘরের আঙিনা, জল রাখার জায়গা পশ্চিম দিক হয়ে যেন না বের হয়। এরকম বাড়িতে অর্থ কম আসে। 

POST A COMMENT
Advertisement