Anwar Ali Transfer News: আর মোহনবাগানের ফুটবলার নন আনোয়ার, সই করাতে ইস্টবেঙ্গলকে যা করতে হবে...

প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটির মিটিংয়ের পর আনোয়ার আলি (Anwar Ali) আর মোহনবাগান (Mohun Bagan Super Giant) ফুটবলার নন তা স্পষ্ট। জরিমানার টাকা দিতে পারলেই তিনি ইস্টবেঙ্গলের (East Bengal) জার্সি পরতে পারবেন এই ভারতীয় ডিফেন্ডার। অন্যথা নিয়ম বহির্ভূতভাবে চুক্তি ছিন্ন করার জন্য নির্বাসনের আওতায় পড়বেন জাতীয় দলের ডিফেন্ডার। সঙ্গে ক্লাবকেও পর পর দু'টো ট্রান্সফার উইন্ডোয় ফুটবলার সই করানোর ব্যপারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে। সেক্ষেত্রে ইস্টবেঙ্গল না দিল্লি এফসি (Delhi FC), কোন ক্লাবের ক্ষেত্রে এই শাস্তি প্রযোজ্য হবে তা অবশ্য বলা হয়নি।

Advertisement
আর মোহনবাগানের ফুটবলার নন আনোয়ার, সই করাতে ইস্টবেঙ্গলকে যা করতে হবে...anwar ali

প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটির মিটিংয়ের পর আনোয়ার আলি (Anwar Ali) আর মোহনবাগান (Mohun Bagan Super Giant) ফুটবলার নন তা স্পষ্ট। জরিমানার টাকা দিতে পারলেই তিনি ইস্টবেঙ্গলের (East Bengal) জার্সি পরতে পারবেন এই ভারতীয় ডিফেন্ডার। অন্যথা নিয়ম বহির্ভূতভাবে চুক্তি ছিন্ন করার জন্য নির্বাসনের আওতায় পড়বেন জাতীয় দলের ডিফেন্ডার। সঙ্গে ক্লাবকেও পর পর দু'টো ট্রান্সফার উইন্ডোয় ফুটবলার সই করানোর ব্যপারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে। সেক্ষেত্রে ইস্টবেঙ্গল না দিল্লি এফসি (Delhi FC), কোন ক্লাবের ক্ষেত্রে এই শাস্তি প্রযোজ্য হবে তা অবশ্য বলা হয়নি।

সূত্রের খবর, যে মুহূর্তে আনোয়ার মোহনবাগান ছাড়তে চেয়েছিলেন, ক্লাব কর্তৃপক্ষ রাজি ছিল। কারণ, সেই সময় মুম্বই সিটি এফসি আনোয়ারকে নেওয়ার জন্য জন্য দিল্লি এফসির কাছে আগ্রহ দেখিয়েছিল। এরমধ্যেই আনোয়ারের তরফে মোহনবাগানের কাছে যে চিঠি আসে, সেখানে জানা যায়, ইস্টবেঙ্গলে যেতে চান তিনি। এরপরেই মোহনবাগানের তরফে কঠোর মনোভাব নেওয়া হয়েছে আনোয়ারের প্রতি। শুক্রবার ফেডারেশনের প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটির মিটিংয়ে অন্তত এই ব্যপারটা পরিষ্কার করে দেওয়া হয়েছে, আনোয়ার যখন মোহনবাগানে খেলতে ইচ্ছুক নন, তখন তিনি মোহনবাগানের তরফে 'এনওসি' পাবেন। তবে তিনি যেহেতু ঠিকভাবে চুক্তি ছিন্ন করেননি, তাই মোহনবাগানাকে জরিমানা দিতে হবে।

তবে এই জরিমানার অঙ্ক ঠিক হয়নি। ঠিক হয়েছে, দিল্লি এফসি এবং ইস্টবেঙ্গল ক্লাব যেহেতু পার্টি, তাই তাদেরও এবার ডেকে কথা বলবে প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটি। এরপর ফের কথা বলা হবে মোহনবাগানের সঙ্গে। তারপরই সিদ্ধান্ত নেবে কমিটি।

জানা গিয়েছে, আনোয়ারের সঙ্গে মোহনবাগানের চুক্তি ছিল, ৪ বছরে মোট ১১ কোটি টাকা। প্রথম বছরে আনোয়ার পেয়েছেন ২.৫ কোটি। চুক্তির বাকি টাকার উপর কতটা ক্ষতিপূরণ নির্ধারণ করা হবে তা নিয়েই হবে আলোচনা। প্রক্রিয়াটি দ্রুত করার জন্য ৫ দিনের মধ্যে নিজেদের বক্তব্য জানাতে হবে ইস্টবেঙ্গল এবং দিল্লি এফসিকে। যদি আনোয়ার ক্ষতিপূরণের টাকা মোহনবাগানকে দিতে না পারেন, নির্বাসনের মুখে পড়বেন তিনি।

Advertisement

POST A COMMENT
Advertisement