সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে ছক্কা মেরে শতরান করলেন বিরাট। ৬২ বলে ১০০ রান করে তিনি যখন আউট হলেন তখন হায়দরাদাদের প্রায় সব ক্রিকেটার ঘিরে ধরলেন কিং কোহলিকে। হায়দরাদাদের দর্শকরাও দারুণ উপভোগ করলেন কোহলির ইনিংস। পাল্টা ব্যাট তুলে ধন্যবাদ জানালেন বিরাটও।
আরসিবি-র প্রাক্তন ক্যাপ্টেন মারলেন ১২টা চার আর চারটে ছক্কা। ১০০ করার পরেই ভুবনেশ্বর কুমারের শর্ট বলে পুল করতে গিয়ে ডিপ ফরোয়ার্ড স্কোয়ারে ফিলিপসের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন বিরাট। মাত্র দুই উইকেট হারিয়েই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় আরসিবি। আইপিএল-এ এটা বিরাটের ষষ্ঠ সেঞ্চুরি। ক্রিস গেল ছাড়া এই রেকর্ড আর কারোর নেই। আজ সেঞ্চুরি করে ক্যারেবিয়ান তারকাকে ছুঁলেন বিরাট। ফাফ ডু প্লেসির সঙ্গে ১৭২ রানের জুটি গড়ে দলের জয় নিশ্চিত করে ফেলেছিলেন এই জুটি। আইপিএল-এর ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি রানের জুটি গড়ে ফেললেন বিরাট ও ফাফ। ১৩ ম্যাচে দুই ব্যাটার করলেন ৮৫৪ রান। গড় ৭০.৮৩।
সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে ছক্কা মেরে শতরান করলেন বিরাট। ৬২ বলে ১০০ রান করে তিনি যখন আউট হলেন তখন হায়দরাদাদের প্রায় সব ক্রিকেটার ঘিরে ধরলেন কিং কোহলিকে। হায়দরাদাদের দর্শকরাও দারুণ উপভোগ করলেন কোহলির ইনিংস। পাল্টা ব্যাট তুলে ধন্যবাদ জানালেন বিরাটও।
আরসিবি-র প্রাক্তন ক্যাপ্টেন মারলেন ১২টা চার আর চারটে ছক্কা। ১০০ করার পরেই ভুবনেশ্বর কুমারের শর্ট বলে পুল করতে গিয়ে ডিপ ফরোয়ার্ড স্কোয়ারে ফিলিপসের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন বিরাট। মাত্র দুই উইকেট হারিয়েই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় আরসিবি। আইপিএল-এ এটা বিরাটের ষষ্ঠ সেঞ্চুরি। ক্রিস গেল ছাড়া এই রেকর্ড আর কারোর নেই। আজ সেঞ্চুরি করে ক্যারেবিয়ান তারকাকে ছুঁলেন বিরাট। ফাফ ডু প্লেসির সঙ্গে ১৭২ রানের জুটি গড়ে দলের জয় নিশ্চিত করে ফেলেছিলেন এই জুটি। আইপিএল-এর ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি রানের জুটি গড়ে ফেললেন বিরাট ও ফাফ। ১৩ ম্যাচে দুই ব্যাটার করলেন ৮৫৪ রান। গড় ৭০.৮৩।
টসে জিতে শুরুতে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয় আরসিবি। শুরুটাও বেশ ভালো করেন আরসিবি বোলাররা। ২৮ রানেই ২ উইকেট হারায় হায়দরাবাদ। এরপর হেনরি ক্লাসেনের সেঞ্চুরি এসআরএইচকে পৌঁছে দেয় ১৮৬ রানে। ক্লাসেন মাত্র ৫১ বলে ১০৪ রান করে আউট হন। আটটা চার ও ৬টা ছক্কায় সাজানো তাঁর ইনিংস। হ্যারি ব্রুক ১৯ বলে ২৭ রান করেন।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই ঝোড়ো ইনিংস খেলতে শুরু করেন বিরাট ও ফাফ। বিরাট ৬৩ বলে ১০০ রান করে আউট হওয়ার পর ৪৭ বলে ৭১ রানের ইনিংস খেলে আউট হন ফাফ ডু প্লেসি। সাতটা চার আর দু'টো ছক্কা মারেন তিনি। শেষে দ্রুত লক্ষ্যে পৌঁছতে গিয়ে বাজে আউট হন ফাফ। তবে তাতেও সমস্যা হয়নি। চার বল বাকি থাকতেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় আরসিবি। এই জয়ের ফলে চার নম্বরে চলে গেল তারা।