নেপালের বিরুদ্ধে তাদের মাঠেই রেকর্ড গড়লেন নামিবিয়ার লোফ্টি এটন। ত্রিদেশীয় টি২০ সিরিজে ৩৩ বলে সেঞ্চুরি করে রেকর্ড গড়লেন তিনি। এর আগে এশিয়ান গেমসে নামিবিয়ার বিরুদ্ধেই ৩৬ বলে সেঞ্চুরি করেছিলেন নেপালের কুশল মল্ল। এটন এক বছর পর সেই রেকর্ড ভেঙে দিলেন। ৩৩ বলে ১০১ রানের ইনিংস খেলেন এটন। ২০ ওভারে মাত্র ৪ উইকেট হারিয়ে ২০৬ রানের ইনিংস খেলেন এটন।
১১টি চার ও আটটি ছক্কা মেরে দুর্দান্ত এই রেকর্ড গড়েন তিনি। ২৮০.৫৬ স্ট্রাইক রেটে রান করেছেন তিনি। এটনের ব্যাটে ২০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ২০৬ রান করেছে নামিবিয়া। শুরু থেকেই ভাল ব্যাটিং করতে থাকেন নামিবিয়ার ব্যাটাররা। মালান ক্রুগার ৪৮ বলে ৫৯ রানের ইনিংস খেলেন। দলের ৩ উইকেট পড়ার পর ব্যাট করতে নামেন এটন। ৬২ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে সেই সময় বেশ চাপে ছিল নামিবিয়া।
সেখান থেকে ক্রুগারের সঙ্গে চতুর্থ উইকেটে ১৩৫ রানের জুটি বাঁধেন তিনি। টি-টোয়েন্টিতে এটনের রেকর্ড এত দিন খুব খারাপ ছিল। ৩২টি ম্যাচে মাত্র ১৮২ রান করেছেন তিনি। গড় ১০.৭০। কিন্তু নেপালের বিরুদ্ধে খেলার ছবিটাই বদলে গেল।
টি-টোয়েন্টিতে দ্রুততম শতরানের তালিকায় এটন ও মল্লের পরে রয়েছেন ডেভিড মিলার। ২০১৭ সালে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ৩৫ বলে শতরান করেছিলেন তিনি। সেই বছরই শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ৩৫ বলেই শতরান করেছিলেন রোহিত শর্মা। তালিকায় পাঁচ নম্বরে রয়েছেন চেক প্রজাতন্ত্রের সুদেশ বিক্রমশেখর। ২০১৯ সালে তুরস্কের বিরুদ্ধে তিনিও ৩৫ বলে শতরান করেছিলেন। টানা নয় ম্যাচ জিতল নামিবিয়া।