scorecardresearch
 

Ranji Trophy 2022: ১৮ বলে ৫০ আকাশদীপের! রঞ্জিতে রেকর্ডে ছড়াছড়ি বাংলার

শাহাবাজ আউট হওয়ার পরে ব্যাট হাতে নামেন আকাশ দীপ। আটটা ছক্কা মারলেও একটাও চার মারতে দেখা যায়নি তাঁকে। স্ট্রাইক রেট ২৯৪.৪৪। এই ইনিংস দেখার পর নিশ্চয়ই আরও আশ্বস্ত হবেন আরসিবি কর্তারা। এই মিরশুমে আরসিবি-র হয়ে আইপিএল-এ খেলেছেন আকাশ দীপ।

Advertisement
আকাশ দীপ আকাশ দীপ
হাইলাইটস
  • ১৮ বলে ৫০ আকাশ দীপের
  • আটটা ছক্কা মারলেন তিনি

মাত্র ১৮ বলে ৫০। আটটা ছক্কা। শুনে মনে হতেই পারে টি২০ ক্রিকেটের কথা বলা হচ্ছে। কিন্তু তা একেবারেই নয়। এমন ঘটনা ঘটেছে রঞ্জি ট্রফিতে। আর এই ঘটনা যিনি ঘটিয়েছেন তিনি আর কেউ নন, বাংলার আকাশ দীপ। বাংলার বিশ্বরেকর্ডের দিনে আকাশ দীপ নিজেও নজির গড়লেন। রঞ্জির ইতিহাসে তৃতীয় দ্রুততম হাফ সেঞ্চুরি এল তাঁর ব্যাট থেকে। বাংলার এই ক্রিকেটার ছুঁয়ে ফেললেন ইউসুফ পাঠানকে। তিনিও ১৮ বলে ৫০ করেছিলেন। বরোদার হয়ে ২০১২-১৩ মরশুমে। এর আগে ১৫ বলে ৫০ রান করে দ্রুততম হাফ সেঞ্চুরি করার রেকর্ড করেন জম্মু-কাশ্মীরের বানদীপ সিং। ১৬ বলে হাফসেঞ্চুরি করে দ্বিতীয় স্থানে হিমাচল প্রদেশের পঙ্কজ জয়সওয়াল।

শাহাবাজ আউট হওয়ার পরে ব্যাট হাতে নামেন আকাশ দীপ। আটটা ছক্কা মারলেও একটাও চার মারতে দেখা যায়নি তাঁকে। স্ট্রাইক রেট ২৯৪.৪৪। এই ইনিংস দেখার পর নিশ্চয়ই আরও আশ্বস্ত হবেন আরসিবি কর্তারা। এই মরশুমে আরসিবি-র হয়ে আইপিএল-এ খেলেছেন আকাশ দীপ। 

১২৯ বছরের  রেকর্ড ভেঙে দিল বাংলার রঞ্জি দল

রঞ্জি ট্রফির কোয়ার্টার ফাইনালে আজ ঝাড়খণ্ডের বিরুদ্ধে বাংলা ৭৭৩/৭ তুলে ইনিংস ডিক্লেয়ার করে; যে ন'জন ব্যাটার বাংলার হয়ে ব্যাট করতে নেমেছিলেন, প্রত্যেকেই ৫০-এর গন্ডি পেরিয়ে যান।

অভিষেক রমন ৬১ 
অভিমন্যু ঈশ্বরণ ৬৫ 
সুদীপ ঘরামি ১৮৬ 
অনুষ্টুপ মজুমদার ১১৭ 
মনোজ তিওয়ারি ৭৩ 
অভিষেক পোড়েল ৬৮ 
শাহবাজ আহমেদ ৭৮ 
সায়ন শেখর মন্ডল ৫৩*
আকাশ দীপ ৫৩*      

আরও পড়ুন: বাংলার বিশ্ব রেকর্ড! এক ম্যাচে হাফ সেঞ্চুরি পার ৯ ব্যাটসম্যানের

আরও পড়ুন: টিম ইন্ডিয়ায় কোন ভূমিকায় জায়গা হবে ৩৭ বছরের কার্তিকের?

বাংলা দলের খেলায় উচ্ছ্বসিত অভিষেক ডালমিয়া

Advertisement

কোয়ার্টার ফাইনালের আগে পর্যন্ত কোনও ম্যাচে হারতে হয়নি বাংলাকে। তবে ঈশ্বরণ ছাড়া আর কেউ শতরান করতে পারেননি। ব্যাটিং ব্যর্থতা তাই ভাবাচ্ছিল বাংলা দলকে। ফেসবুকে পোস্ট করে অভিষেক লেখেন, 'এবারের রঞ্জি ট্রফিতে বাংলা দলের ব্যাটিং ভাল হচ্ছিল না। সেই জন্যই আমরা দলকে অনেকটা আগে বেঙ্গালুরু পাঠিয়েছিলাম। সেখানে গিয়ে প্র্যাকটিস ম্যাচ খেলেছে তারা। পাশাপাশি আমরা লাল বলে ফাস্ট ডিভিশনের ম্যাচ করেছি। যাতে লাল বলের সঙ্গে ক্রিকেটাররা মানিয়ে নিতে পারে। আমরা অনেক বেশি সীমিত ওভারের ক্রিকেট খেলয়েছি। ফলে ফর্মে না থাকা ক্রিকেটাররাও ফর্মে ফিরেছে।''

Advertisement