Advertisement
ইউটিলিটি

Insurance claim confusion India: বিমার আবেদন রিজেক্ট হয়ে বিপদে পড়েছেন? তাহলে পড়ুন

  • 1/10

প্রতি মাসে মোটা টাকা প্রিমিয়াম গুনে যাচ্ছেন বহু মানুষ। অথচ প্রয়োজনের সময় বিমার আবেদন খারিজ করে দিচ্ছে সংস্থাগুলি। বিশেষ করে স্বাস্থ্যবিমার ক্ষেত্রে এই ধরনের ঘটনা বেড়ে গিয়েছে। বহু মানুষ অভিযোগ করছেন, বিমা সংস্থা আবেদন খারিজ করে দিচ্ছে, নয়তো খুব কম টাকা বিমা দিচ্ছে।
 

  • 2/10

এহেন পরিস্থিতিতে CoverSure নামে একটি সংস্থা সার্ভে করেছে, ভারতের বিমা ক্ষেত্রের ঠিক কী পরিস্থিতি। ভারতের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ জানেনই না,  তাঁদের বিমা ঠিক কী সুবিধা দেয়। দেশের ৭৯ শতাংশ পলিসি হোল্ডার নিশ্চিত নন, তাঁদের বিমা যথেষ্ট কভারেজ দেয় কি না। আর এখানেই প্রকাশ পাচ্ছে এক গভীর সমস্যা—আন্ডারইনশিওরেন্স ও বিমা-সচেতনতার ঘাটতি।
 

  • 3/10

সমীক্ষাটি প্রকাশিত হয়েছে ২৫ জুন, National Insurance Awareness Day-এর ঠিক আগে। এতে দেশের মেট্রো শহর ছাড়াও টিয়ার ২ ও ৩ শহরের ৫ হাজারের বেশি মানুষের মতামত নেওয়া হয়।
 

Advertisement
  • 4/10

রিপোর্টে উঠে এসেছে, ৭১ শতাংশ অংশগ্রহণকারী কমপক্ষে ২ থেকে ৫টি বিমা পলিসির মালিক হলেও, তাঁদের মধ্যে ৬৫ শতাংশ জানিয়েছেন, তাঁরা তাঁদের পলিসির মূল বিষয়বস্তু (যেমন: বেনিফিট, এক্সক্লুশন, ক্লেম প্রসেস) খুব কম জানেন বা একেবারেই জানেন না। শুধুমাত্র ৩৫ শতাংশ বলেছেন, তাঁরা তাঁদের বিমার শর্তাবলি সম্পূর্ণ বোঝেন।
 

  • 5/10

পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের মধ্যে বিমা-সচেতনতার অবস্থা আরও ভয়াবহ। রিপোর্ট অনুযায়ী, ৬০ শতাংশ ডিপেন্ডেন্ট জানেনই না যে তাঁদের কোনও বিমা আছে, আর মাত্র ১০ শতাংশ সঠিকভাবে জানেন কী কী কভারেজ বা সুবিধা তাঁদের জন্য রয়েছে। এর ফলে বহু সময় ক্লেম করা যায় না বা বিমার সুবিধাগুলি পুরোপুরি ব্যবহার করা হয় না।
 

  • 6/10

CoverSure জানায়, পলিসি নথি সংরক্ষণেও বিশৃঙ্খলা রয়েছে। কেউ কাগজে রাখছেন, কেউ স্প্রেডশিটে, কেউ এসএমএস-এর উপর নির্ভরশীল, কেউ বা মোবাইল ফোল্ডারে রাখছেন।
 

  • 7/10

২৯ শতাংশ মানুষ ফিজিক্যাল ফাইল ব্যবহার করেন, ২৬ শতাংশ স্প্রেডশিট, ২৪ শতাংশ এসএমএস ও ২১ শতাংশ ডিজিটাল ফোল্ডার। এই ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা তথ্যই ক্লেমের সময়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায়।
 

Advertisement
  • 8/10

আবার বিমা সংক্রান্ত সাহায্য নেওয়ার ক্ষেত্রেও রয়েছে চরম অসঙ্গতি। ৩৬ শতাংশ মানুষ মানবিক অ্যাডভাইজর চান, ২৬ শতাংশ ডিজিটাল সহায়তা নিতে রাজি, কিন্তু ৩৮ শতাংশ বলেন, তাঁদের কোনও সহায়তা লাগবে না।
 

  • 9/10

এই ৩৮ শতাংশের বড় অংশই আবার তাঁদের কভারেজ বিষয়ে স্পষ্ট নন। মানে, সাহায্য নিতে চান না, অথচ জানেন না তাঁদের পলিসিতে কী আছে! CoverSure-এর প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও সৌরভ বিজয়ভারগিয়া বলেছেন, বিমা পৌঁছে দেওয়া যথেষ্ট নয়, মানুষকে তা বোঝাতে হবে। যদি কেউ না জানে কী কভারড, কীভাবে ক্লেম করতে হয়, তাহলে বিমার আসল উদ্দেশ্যটাই ব্যর্থ হয়।

  • 10/10

বিমার ভাষা সহজ করতে হবে, ডিজিটাল টুলসের মাধ্যমে স্বচ্ছতা বাড়াতে হবে এবং পরিবারে বিমা নিয়ে খোলামেলা আলোচনা হওয়া জরুরি।
 

Advertisement