Advertisement
ইউটিলিটি

Quarantine Centers: রোগীর চাপ সামলাতে ১৫০০ শয্যার নতুন সেফ হোম কলকাতায়!

  • 1/8

বাড়ন্ত করোনা সংক্রমণের মোকাবিলায় সোমবার আলিপুরে জরুরি বৈঠক করেন কলকাতা কর্পোরেশনের প্রশাসক ববি হাকিম। কর্পোরেশনের সমস্ত আধিকারিকদের নিয়ে এই জরুরি বৈঠকে আলেোচনা হয়, কী ভাবে দ্রুত সেফ হোম তৈরি করা যায় এবং করোনা মোকাবিলার সমস্ত ব্যবস্থা নেওয়া যায়।

  • 2/8

সোমবারের বৈঠকের পরই করোনা রোগীর চাপ সামলাতে আরও বেশ কয়েকটি সেফ হোম আর কোয়ারেন্টাইন সেন্টার খুলছে কলকাতা পুরসভা। সোমবার বৈঠকের আগেই তেমনই কয়েকটি সেফ হোম আর কোয়ারেন্টাইন সেন্টার পরিদর্শনে যান রাজ্যের পুর ও নগর উন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম।

  • 3/8

রাজ্যের পুর ও নগর উন্নয়ন মন্ত্রীর উপস্থিতিতে সোমবারের বৈঠকে শহরে আরও চারটি সেফ হোম মঙ্গলবার থেকেই চালু হয়ে গেল। একটি কোয়ারেন্টাইন সেন্টারও তৈরির কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে। খুব শীঘ্রই এটিও চালু হয়ে যাবে।

Advertisement
  • 4/8

ইতিমধ্যেই কলকাতা পুরসভার কিশোর ভারতী স্টেডিয়াম আর সায়েন্স সিটির কাছে একটি বেসরকারি সংস্থার অব্যবহৃত অফিসে কোয়ারেন্টাইন সেন্টার এবং সেফ হোম হিসাবে চালু করা হয়েছে।

  • 5/8

উত্তীর্ণ-এ ৪০০ বেডের একটি সেফ হোম তৈরি হচ্ছে। পাশাপাশি আনন্দপুরে আর রাজারহাটে সেন্ট্রাল ফরেন্সিক ল্যাবরেটরির বিল্ডিংয়ে সেফ হোম তৈরি করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

  • 6/8

সব মিলিয়ে কলকাতায় প্রায় ১,৫০০ শয্যা বিশিষ্ট সেফ হোম চালু হচ্ছে শীঘ্রই। পাশাপাশি জরুরি অবস্থা সামাল দেওয়ার জন্য থাকছে ১০টি অ্যাম্বুলেন্স।

  • 7/8

সোমবারের বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, মূলত উপসর্গহীন বা মৃদু উপসর্গযুক্ত করোনা রোগীদের রাখা হবে এই সব সেফ হোমে। এছাড়া হাসপাতালে চিকিৎসাধীন স্থিতিশীল রোগীদেরও এখানে স্থানান্তরিত করা হবে।

Advertisement
  • 8/8

কোনও করোনা রোগীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে ফের সেফ হোম থেকে হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হবে। মঙ্গলবার থেকে ফের শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ডে জোর কদমে স্যানিটাইজেশনের কাজ শুরু করছে পুরসভা।

Advertisement