scorecardresearch
 

Adani Share Price: হিন্ডেনবার্গ ধাক্কা কাটিয়ে এক বছরেই ঘুরে দাঁড়াল আদানির এই শেয়ার, কত রিটার্ন দিল?

হিন্ডেনবার্গ রিপোর্টের পর সবাই আদানির শেয়ার নিয়ে গেল গেল রব তুলেছিল। কিন্তু, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ঘুরে দাঁড়াল সেই আদানি এন্টারপ্রাইজের শেয়ার। গৌতম আদানির সংস্থা আদানি এন্টারপ্রাইজ শুক্রবার 52-সপ্তাহের সর্বোচ্চে পৌঁছে যায়। হিন্ডেনবার্গ রিপোর্টের সময় এই শেয়ারেরই দুরাবস্থা হয়েছিল।

Advertisement
এক বছরেই ঘুরে দাঁড়াল আদানি এন্টারপ্রাইজের শেয়ার এক বছরেই ঘুরে দাঁড়াল আদানি এন্টারপ্রাইজের শেয়ার
হাইলাইটস
  • হিন্ডেনবার্গ রিপোর্টের পর সবাই আদানির শেয়ার নিয়ে গেল গেল রব তুলেছিল।
  • গৌতম আদানির সংস্থা আদানি এন্টারপ্রাইজ শুক্রবার 52-সপ্তাহের সর্বোচ্চে পৌঁছে যায়।
  • হিন্ডেনবার্গ রিপোর্টের সময় এই শেয়ারেরই দুরাবস্থা হয়েছিল।

হিন্ডেনবার্গ রিপোর্টের পর সবাই আদানির শেয়ার নিয়ে গেল গেল রব তুলেছিল। কিন্তু, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ঘুরে দাঁড়াল সেই আদানি এন্টারপ্রাইজের শেয়ার। গৌতম আদানির সংস্থা আদানি এন্টারপ্রাইজ শুক্রবার 52-সপ্তাহের সর্বোচ্চে পৌঁছে যায়। হিন্ডেনবার্গ রিপোর্টের সময় এই শেয়ারেরই দুরাবস্থা হয়েছিল। সেখান থেকেই এক বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে আদানি গোষ্ঠীর এই সংস্থা। গত এক মাসেই আদানি গ্রুপের ফ্ল্যাগশিপ কোম্পানি আদানি এন্টারপ্রাইজের শেয়ার 12 শতাংশ বেড়ে 3,457.85 টাকা হয়েছে। গত বছর 24 জানুয়ারি এই শেয়ারের দাম 3,442.75 টাকা ছিল। 24 জানুয়ারী 2023-এ আদানি গ্রুপের উপর তাদের রিপোর্ট প্রকাশ করেছিল হিন্ডেনবার্গ। আর তার ঠিক তারপরেই পরে রাতারাতি নিম্নমুখী হয়েছিল সংস্থার শেয়ার।

আদানি এন্টারপ্রাইজের শেয়ার বৃদ্ধি পাওয়ায়, কোম্পানির মার্কেট ক্যাপও দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে।

আদানি এন্টারপ্রাইজের মার্কেট ক্যাপ 3,92,473.89 কোটি টাকার স্তর অতিক্রম করেছে। হিন্ডেনবার্গ রিপোর্টের আগের পর্যায়েই ফিরে গিয়েছে আদানি এন্টারপ্রাইজের শেয়ার। 

আরও পড়ুন

হিন্ডেনবার্গ রিপোর্টে, আদানি গ্রুপের বিরুদ্ধে স্টক ম্যানিপুলেশন এবং অ্যাকাউন্টিং জালিয়াতি সহ বেশ কিছু গুরুতর অভিযোগ তোলা হয়েছিল। এই কারণে আদানি গ্রুপের শেয়ার ব্যাপক হারে পড়েছিল। ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে গৌতম আদানির নেট ওয়ার্থ $150 বিলিয়ন ছিল। রিপোর্টের পরে, তিনি বিশ্বের ধনীতম ২০ জনের তালিকা থেকেও বাদ চলে যান। তাঁর মোট সম্পদের মূল্য 37.7 বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে। পরে অভিযোগ তদন্তের জন্য কমিটি গঠন করা হয়। সুপ্রিম কোর্ট হিন্ডেনবার্গ রিপোর্টে ওসিসিপিআর রিপোর্ট এবং থার্ড পার্টি সংস্থাগুলির রিপোর্ট সেভাবে ভরসাযোগ্য নয়।

আর তারপরেই ক্রমেই আদানির শেয়ারে ভরসা বেড়েছে বিনিয়োগকারীদের। আজ গৌতম আদানির মোট সম্পদ 109 বিলিয়ন ডলারে। বর্তমানে তিনি বিশ্বের 13তম ধনী ব্যক্তি।

ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার্স ইনডেক্স অনুসারে, মুকেশ আম্বানির বর্তমানে মোট সম্পদ $114 বিলিয়ন।

দ্রষ্টব্য- কোনও শেয়ারে বিনিয়োগ করার আগে, অনুগ্রহ করে আপনার বাজার বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করুন। শেয়ার সংক্রান্ত প্রতিবেদনগুলি বাজার পর্যবেক্ষণ মাত্র, বিনিয়োগের সুপারিশ নয়।

Advertisement

Advertisement