scorecardresearch
 

গ্রীষ্মের মরসুমে এভাবে তরমুজ চাষ করলে লাভ হবে প্রচুর , জানুন পদ্ধতি

গ্রীষ্মের মরসুমে তরমুজ চাষে কৃষকরা ধনী হবে, জেনে নিন কী কী বিষয় মাথায় রাখা জরুরি। বিশেষ করে যেসব ফল রসালো সেগুলোর চাহিদা বেশি। এই অবস্থায় এই মরসুমে ফল চাষ করা খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। তো চলুন জানাই এমনই একটি ফল চাষের কথা। যার মাধ্যমে কৃষকরা তাদের আয় বাড়াতে পারে।

Advertisement
watermelon watermelon

গ্রীষ্মের মরসুম আসতে চলেছে। এই ঋতুতে তরুণ-তরুণী, বৃদ্ধ সবাই খুব উৎসাহের সঙ্গে ফল খান। বিশেষ করে যেসব ফল রসালো সেগুলোর চাহিদা বেশি। এই অবস্থায় এই মরসুমে ফল চাষ করা খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। তো চলুন জানাই এমনই একটি ফল চাষের কথা। যার মাধ্যমে কৃষকরা তাদের আয় বাড়াতে পারে। আসুন জেনে নেই কিভাবে তরমুজ চাষ করবেন। চাষ করার সময় কী কী বিষয় মাথায় রাখতে হবে তাও আমরা জানব।

গ্রীষ্মের মরসুমে তরমুজ চাষ খুবই লাভজনক হতে পারে। গ্রীষ্মকালে এর চাহিদা বেশি থাকে, তাই সঠিক সময়ে চাষিরা চাষ করলে ভালো উৎপাদন ও লাভ দুটোই পেতে পারেন। জানুয়ারি থেকে তরমুজ বপন শুরু হয় এবং মার্চের শেষের দিকে তা তোলা হয়। তবে অনেক এলাকায় এটি ফেব্রুয়ারিতে বপন করা হয়, আবার পাহাড়ি এলাকায় মার্চ ও এপ্রিল মাসে বপন করা হয়। বীজ বপনের ঠিক ২ থেকে ৩ মাস পরে এটি কাটা হয়।

এসব মাটিতে ভালো ফলন হয়

আরও পড়ুন

তরমুজের উষ্ণ আবহাওয়া এবং রোদ প্রয়োজন। মাঝারি থেকে কালো নিষ্কাশনের মাটি এই ফসলের জন্য উপযুক্ত বলে মনে করা হয়। এর চাষের জন্য, মাটির স্তর ৫.৫ থেকে ৭ পর্যন্ত উপযুক্ত এবং তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রি থেকে ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস হওয়া উচিত।

তরমুজ চাষ করার সময় এই বিষয়গুলো মাথায় রাখুন

তরমুজের মধ্যে সুগার বেবি, অর্ক জ্যোতি, পুসা বেদানা উন্নত জাত হিসেবে বিবেচিত হয়। কারণ এসব ফল দ্রুত তৈরি হয় এবং উৎপাদনও ভালো হয়। বীজ বপনের ৫ থেকে ৭ দিনের ব্যবধানে এবং ফল ধরার ৮ থেকে ১০ দিনের ব্যবধানে ফসলে সেচ দিন। তরমুজকে রোগ ও কীটপতঙ্গ থেকেও রক্ষা করতে হবে। কৃষি বিজ্ঞানীদের মতে, ডাইনোক্যাপ বা কার্বেন্ডাজিম ১০ লিটার ৯০ লিটার জলে মিশিয়ে ১৫ দিন অন্তর ২-৩ বার স্প্রে করতে হবে।

Advertisement

TAGS:
Advertisement