Emergency Fund: চাকরি গেলে, অসুস্থ হলে বাঁচায় এমার্জেন্সি ফান্ড, কীভাবে তৈরি করবেন? জানুন

জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত খুবই অনিশ্চিত। কখন কী খরচা করতে হয়, আগে থেকে কেউ বলতে পারে না। তাই আগেভাগেই এমার্জেন্সির জন্য তৈরি হতে হবে। বানাতে হবে এমার্জেন্সি ফান্ড। নইলে বিপদের শেষ থাকবে না। বিশেষজ্ঞদের মতে, সকল মানুষের একটা এমার্জেন্সি ফান্ড থাকা দরকার। নইলে চাকরি চলে গেলে, বাড়িতে কেউ অসুস্থ হলে বা অন্য কোনও কারণে হুট করে একগাদা টাকার প্রয়োজন হতে পারে। আর এই সময় হাতে টাকা থাকা খুবই জরুরি। নইলে পরিস্থিতি হাতের বাইরে যেতে পারে। আপনাকে অন্যের থেকে টাকা ধার নিতে হতে পারে। তাই এই ভুল আর নয়। আজ থেকেই এমার্জেন্সি ফান্ড তৈরি করুন।

Advertisement
চাকরি গেলে, অসুস্থ হলে বাঁচায় এমার্জেন্সি ফান্ড, কীভাবে তৈরি করবেন? জানুনএমার্জেন্সি ফান্ড
হাইলাইটস
  • তাই আগেভাগেই এমার্জেন্সির জন্য তৈরি হতে হবে
  • বানাতে হবে এমার্জেন্সি ফান্ড
  • নইলে বিপদের শেষ থাকবে না

জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত খুবই অনিশ্চিত। কখন কী খরচা করতে হয়, আগে থেকে কেউ বলতে পারে না। তাই আগেভাগেই এমার্জেন্সির জন্য তৈরি হতে হবে। বানাতে হবে এমার্জেন্সি ফান্ড। নইলে বিপদের শেষ থাকবে না।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সকল মানুষের একটা এমার্জেন্সি ফান্ড থাকা দরকার। নইলে চাকরি চলে গেলে, বাড়িতে কেউ অসুস্থ হলে বা অন্য কোনও কারণে হুট করে একগাদা টাকার প্রয়োজন হতে পারে। আর এই সময় হাতে টাকা থাকা খুবই জরুরি। নইলে পরিস্থিতি হাতের বাইরে যেতে পারে। আপনাকে অন্যের থেকে টাকা ধার নিতে হতে পারে। তাই এই ভুল আর নয়। আজ থেকেই এমার্জেন্সি ফান্ড তৈরি করুন।

এখন প্রশ্ন হল, যেখানে উপার্জনের বেশি অর্থই খরচ হয়ে যায়, সেখানে এমার্জেন্সি ফান্ড বানাবেন কীভাবে? সেই উত্তর রইল।

হিসেব সেরে নিন

আপনার কত টাকার এমার্জেন্সি ফান্ড দরকার, সেটা নিজেই ঠিক করুন। সেই লক্ষ্য নিয়ে প্রতি মাসে টাকা জমাতে হবে। আর এই টাকা জমানোর বিষয়টা অটোমেট করে দিন। অর্থাৎ যেই টাকা আপনি এমার্জেন্সি ফান্ডে কাটাতে চান, সেটা প্রথমেই কাটিয়ে দিন। তাহলেই আর চিন্তা থাকবে না।

এখানে বলে রাখি, অনেকেই নিজের এমার্জেন্সি ফান্ড তৈরির হিসেবটা করে উঠতে পারেন না। সেক্ষেত্রে আপনারা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। তিনি যেই হিসেব দেবেন, সেটা মেনে চলুন। তাহলেই বিপদের সময় হাতে টাকা থাকবে।

একটা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন

আপনাকে একটা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। এই অ্যাকাউন্টে রাখতে হবে এমার্জেন্সি ফান্ড। আর এই অ্যাকাউন্টে কোনওভাবে হাত দেবেন না। প্রয়োজনেই তুলবেন টাকা।

মিউচুয়াল ফান্ডেও রাখতে পারেন

এই টাকার উপর লাভ পেতে চাইলে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করুন। নিয়মিত করতে পারেন এসআইপি। তাতেই টাকা জমবে। পাশাপাশি লাভও পাবেন।

মনিটর করুন

আজ আপনার যত টাকার এমার্জেন্সি ফান্ডে প্রয়োজন, কাল সেটা বাড়তে পারে। তাই একবার শুরু করে সেই টাকা জমিয়ে গেলে চলবে না। বরং বছর বছর ১০ শতাংশ হারে নিজের সেভিংস বাড়াতে হবে। তাহলেই ঠিকঠাক এমার্জেন্সি ফান্ড তৈরি হয়ে যাবে।

Advertisement

ঠিকঠাক ব্যবহার করুন

কোনও দরকার ছাড়া কোনওভাবেই এই ফান্ড ব্যবহার করবেন না। চেষ্টা করুন মেডিক্যাল ইমার্জেন্সিতেই এটা ব্যবহার করার। তাতেই দরকারের সময় আপনাকে কারও কাছে হাত পাততে হবে না।

POST A COMMENT
Advertisement