মায়ের সঙ্গে মেয়েদের সম্পর্ক অভিনব। বলা হয়, মে মায়ের সবথেকে কাছের হয়। তবে টেক্সারের ঘটনা একটু আলাদা। সেখানে এক মা তাঁর মেয়ের আচরণে গভীর ধাক্কা খেয়েছেন। (প্রতীকী ছবি/গেটি ইমেজেস)
তিনি এক ম্যাগাজিনে নিজের মেয়ের ছবি দেখেন। অনেকের মনে হতে পারে, এটা তো বেশ ভাল কথা। কারণ পত্রপত্রিকায় ছবি বের হওয়া মানে তিনি বিখ্যাত হয়েছেন। তবে এটি তাঁর মেয়ের নগ্ন ছবি ছিল। পরে তিনি জানতে পারেন, তাঁর মেয়ে পর্নস্টার। (প্রতীকী ছবি/গেটি ইমেজেস)
এক মডেল জানিয়েছেন, তাঁর মা তাঁর পেশার ব্যাপারে জানার পর বেশ চমকে গিয়েছেন। আর তিনি তা জানতে পেরেছেন ম্যাগাজিনে থাকা ছবি থেকে। কভার তাঁর ছবি ছিল। (প্রতীকী ছবি/গেটি ইমেজেস)
ওই পর্নস্টারের নাম এডিসন সিনস। তবে এর পর তাঁকে অনেক হয়রানিক মুখোমুখি হতে হয়েছে। কারণ, এই ঘটনা জানাজানির পর তাঁকে নিজের সম্প্রদায়ের মানুষ তাঁদের সমাজ থেকে বের করে দিয়েছে। (প্রতীকী ছবি/গেটি ইমেজেস)
এটা আমেরিকার টেক্সাসের ঘটনা। ওই মডেল এবং পর্নস্টার ১৯ বছর বয়সে ঘর এবং পরিবারের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যান। আর তারপর তিনি পর্ন ছবিতে কাজ করা শুরু করেন। কারণ এর বাইর তাঁর কাছে আর কোনও উপায় ছিল না। (প্রতীকী ছবি/গেটি ইমেজেস)
তিনি জানিয়েছে, প্রথম দিকের কয়েক মাস তাঁকে এই পেশার কথা নিজের পরিবারের কাছে গুপ্ত রাখতে হয়েছিল। সে কাজে সফলও হয়েছিল। তবে কিছুদিন পর তা আর করতে পারেননি। (প্রতীকী ছবি/গেটি ইমেজেস)
কারণ তাঁর মা তাঁর ছবি দেখে ফেলেছেন। আর তারপর থেকেই শুরু হয় সমস্যা। তাঁর মা তাঁর নগ্ন ছবি দেখে ফেলেন। তিনি আরও জানাচ্ছেন, মা ওই ম্যাগাজিনের প্যাকেট খোলেন আর আতাঁর ন্যুড ছবি দেখে ফেলেন। এরপর তো আর কিছু করা থাকে না। তারপর তো ঝড় বয়ে গলে যেন। (প্রতীকী ছবি/গেটি ইমেজেস)
ওই মডেল বলেন, আমার মা-বাবা খুবই ধার্মিক প্রকৃতির মানুষ। তাঁদের মেয়ে পর্ন ছবিতে কাজ করছে জানতে পেরে তাঁরা খুব ভয় পেয়ে যান। আর নিজের জীবন নিজের মতো বেঁচে নিতে চাইছিল। তিনি আরও জানা, ছেলেবেলা থেকেই তিনি বেশ বিদ্রোহী ধরনের ছিলেন। পর্ন ছবিতে কাজ করার আগে একটি ছেলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল। তখন ঘনিষ্ঠ হতে অসুবিধা হয়নি। (প্রতীকী ছবি/গেটি ইমেজেস)