scorecardresearch
 
Advertisement
ভাইরাল

শৈত্যপ্রবাহের দাপট, কম্বল-সোয়েটার পরে ভক্তদের দর্শন দিচ্ছেন ভগবান

পাহাড়ে
  • 1/8

পাহাড়ে তুষারপাতের কারণে দাপুটে ঠান্ডায় কাঁপছে উত্তর ভারতবাসী। বারাণসীতেও শৈত্যপ্রবাহের দাপট। ঠান্ডার দাপটে সোয়েটার, মাঙ্কি টুপি পড়তে বাদ গেলেন না ভগবানও। ঠান্ডা থেকে বাঁচতে সোয়েটার-শাল পরে মন্দিরে ভক্তদের দর্শন দিচ্ছেন ভগবানও।
 

উত্তরপ্রদেশের
  • 2/8

উত্তরপ্রদেশের বারাণসীতে ক্রমাগত তাপমাত্রার পারদ নামছে। যে কারণে ভগবানকে ঠান্ডা থেকে বাঁচানোর সর্বাত্মক চেষ্টা করা হচ্ছে মন্দিরে। কোথাও ভগবান রাম, লক্ষ্মণ, সীতা, ভরত ও শত্রুঘ্ন সহ হনুমান জিকে শীতের বস্ত্র পরানো হয়েছে, আবার কোথাও গণেশকে চাদরে মোড়ানো হয়েছে।
 

শুধু তাই নয়
  • 3/8

শুধু তাই নয়, সাই বাবাকে দেখা যায় মাঙ্কি টুপির সঙ্গে শালও পরতে। বারাণসীর লোহাতিয়া এলাকায় অবস্থিত প্রাচীন এই বড় গণেশ মন্দিরে, গণেশের মূর্তি ঢেকেছে উষ্ণ কম্বলে, পরানো হয় টুপিও।
 

Advertisement
বড় গণেশ
  • 4/8

বড় গণেশ মন্দিরের বাইরে ভগবান রাম জানকী মন্দিরে, রাম, লক্ষ্মণ, ভরত, শত্রুঘ্ন এবং সীতা সহ হনুমানজিকেও রঙিন টুপি এবং পশমী পোশাক পরানো হয়েছে। মন্দিরে দর্শন করতে আসা বারাণসীর ভরত কুমার অগ্রহারি জানান, ঠান্ডা ও শৈত্যপ্রবাহ এড়াতে আমরা যেমন পশমী কাপড় পরছি, একইভাবে ভগবানকেও শীত বস্ত্র পরানো হয়েছে। 
 

আগ্রা থেকে
  • 5/8

আগ্রা থেকে কাশী দর্শনে পুজো দিতে আসা ঋতু প্রকাশ জানান, শীত হোক বা গ্রীষ্ম, ভগবানও ঋতুপরিবর্তন অনুভব করেন। তিনি পৃথিবীর ত্রাণকর্তা হলেও প্রকৃতি সবার জন্য সমান তাই ভগবানেরও শীত লাগে।
 

আগ্রা থেকে
  • 6/8

আগ্রা থেকে আসা রুচিকাও জানান, ভগবান যখন আমাদের সবসময় রক্ষা করছেন, তখন ভক্তেরও কর্তব্য ভগবানের জন্য কিছু করা। 
 

বড় গণেশ মন্দিরের
  • 7/8

বড় গণেশ মন্দিরের পুরোহিত প্রদীপ কুমার ত্রিপাঠী জানান, কার্তিক মাসের বৈকুণ্ঠ চতুর্দশী থেকে ভগবানকে পশমী কাপড় পরানো হয়, যা বসন্ত পঞ্চমী পর্যন্ত পরানো হয়ে থাকে। কাশীর অভ্যন্তরে সমস্ত মন্দিরে ভগবানকে শীতের উষ্ণ পোশাক পরানো হয়। আমরা যেমন শীত বস্ত্র পরি, ঠিক একইভাবে, ঈশ্বরেরও ঠান্ডা লাগছে এই বিশ্বাস করে, আমরা তাঁকে গরম কাপড় পরিধান করাই।
 

Advertisement
বড় গণেশ মন্দিরের
  • 8/8

বড় গণেশ মন্দিরের বাইরে রাম জানকী মন্দিরের পুরোহিত দেবেন্দ্র চৌবেও জানিয়েছেন, গ্রীষ্মের মরসুমে ভগবানকে সুতির কাপড় পরানো হয়। একইভাবে, ঠান্ডার মরসুমে উলের পোশাক পরনো হয়। আর বেশি ঠান্ডা পড়লে কম্বল থেকে ব্লোয়ার পর্যন্ত ব্যবস্থা করা হয়।
 

Advertisement