scorecardresearch
 

IIT Notice Viral : 'হস্টেল শাওয়ারে হস্তমৈথুন নিষিদ্ধ, নিজের ঘরে করো', IIT-র ভাইরাল বিজ্ঞপ্তির সত্যি প্রকাশ্যে

এই বিজ্ঞপ্তির ছবিতে প্রতিক্রিয়া দিচ্ছেন লাখ লাখ নেটিজেন। কেউ মজা করছেন। কেউ আবার বলছেন 'এ আবার কেমন নোটিস'। মোদ্দা কথা এই বিজ্ঞপ্তিই এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোচনার বিষয়বস্তু হয়ে দাঁড়িয়েছে।

Advertisement
ভাইরাল নোটিস ভাইরাল নোটিস
হাইলাইটস
  • বিজ্ঞপ্তির ছবিতে প্রতিক্রিয়া দিচ্ছেন লাখ লাখ নেটিজেন
  • এ আবার কেমন নিয়ম? বলছেন অনেকেই

হস্টেলের শাওয়ারে হস্তমৈথুন করা যাবে না। কারণ হস্তমৈথুন হস্টেলের নিয়ম বিরুদ্ধে। অতিরিক্ত বীর্যের কারণে হস্টেলের ড্রেনের রক্ষণাবেক্ষণের খরচ বাড়ছে। যা হস্টেল কর্তৃপক্ষের কাছে বেশ উদ্বেগের। আইআইটি রুরকির এই বিজ্ঞপ্তি এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। যা নিয়ে শুরু হয়েছে হইচই। 

এই বিজ্ঞপ্তির ছবিতে প্রতিক্রিয়া দিচ্ছেন লাখ লাখ নেটিজেন। কেউ মজা করছেন। কেউ আবার বলছেন 'এ আবার কেমন নোটিস'। মোদ্দা কথা এই বিজ্ঞপ্তিই এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোচনার বিষয়বস্তু হয়ে দাঁড়িয়েছে। 

এমনিতেই এখন সোশ্যাল মিডিয়ার যুগ। ফেসবুকে বা অন্য কোনও সামাজিক মাধ্যমে কিছু পেলেই তা নিয়ে আলোচনার অন্ত থাকে না। নানা মুনি নানা মত দিতে থাকেন। এক্ষেত্রেও তার ব্যক্তিক্রম হয়নি। বরং নেট দুনিয়া মজেছে এই নোটিশ নিয়ে। অনেকে শেয়ারও করছেন বন্ধু-বান্ধবদের মধ্যে। 

আরও পড়ুন

ঠিক কী লেখা আছে নোটিশে ? আইআইটি রুরকির নামে ভাইরাল হওয়া সেই নোটিশে উল্লেখ, 'হস্টেল শাওয়ালে হস্তমৈথুন করা যাবে না। এটা IIT-র নিয়ম বিরুদ্ধ। শাওয়ারের জল যে নর্দমা দিয়ে যায় সেই সব নর্দমা বীর্যের চাপ নিতে পারছে না। নিজের ঘরে হস্তমৈথুন করো। এই সিদ্ধান্ত নিয়ে কোনও প্রশ্ন থাকলে ওয়ার্ডেন কে জানাও।' 

প্রসঙ্গত, এই বিজ্ঞপ্তির তারিখ দেওয়া আছে ২০১৯। অর্থাৎ সেই সময়ই নাকি বিজ্ঞপ্তিটি জারি করা হয়েছিল। তবে এই বিজ্ঞপ্তি নিয়ে মুখ খুলেছে আইআইটি রুরকি। তাদের তরফে সাফ জানানো হয়েছে, এমন কোনও বিজ্ঞপ্তি তাদের তরফে কোনওদিন দেওয়া হয়নি।

এই বিষয়ে সংশ্লিষ্ট হস্টেলের ওয়ার্ডেন জানান, এমন কোনও নির্দেশিকা দেওয়া হয়নি। এটা ফেক পোস্ট। যা IIT-র নামে চালানো হয়েছিল। সেখানে থাকা আবাসিকদের তরফেও একই কথা জানানো হয়েছে। 

এদিকে ট্যুইটার (এখন এক্স)-এ এই পোস্ট ভাইরাল হওয়ার পর অনেকে লিখেছেন, এই পোস্ট ২০১৯ সালের। তখন সেখানে পাঠরত থার্ড ইয়ারের পড়ুয়ারা এই কাণ্ড করেছিল। যা নিয়ে বেশ শোরগোল হয় সেই সময়। 

Advertisement

তবে পোস্টটি ফেক হলেও নেটিজেনরা মজা করতে ছাড়ছেন না। একজন ইউজার লিখেছেন, 'হস্তমৈথুন মৌলিক অধিকার। এই অধিকার কেড়ে নেওয়া চলছে না, চলবে না।' 
 

 

Advertisement