scorecardresearch
 

এক চেহারা মা ও মেয়ের, একই Boyfriend-কে ডেট করেন তাঁরা!

মা ও মেয়ে একই রকম দেখতে। বয়সের ফারাক রয়েছে বোঝা যায় না। দুজনেই সুন্দরী ও আবেদনময়ী। ফলে মজা উপভোগ করতে একই বয়ফ্রেন্ডকে ডেট করে চলে আসেন। যুবক বুঝতেই পারেন না। ইন্টারনেটে এখন সেনসেশন তাঁরা।

Advertisement
এই সেই মা ও মেয়ে এই সেই মা ও মেয়ে
হাইলাইটস
  • একই চেহারা মা ও মেয়ের
  • দুজনেই সুন্দরী ও আকর্ষণীয়
  • একই বয়ফ্রেন্ডকে ডেট করেন তাঁরা

মায়ের বয়স ৪৪। মেয়ের বয়স ২১। দুজনেই সুন্দরী ও আবেদনময়ী। দুজনেই দেখতে একই রকম। এমনকী দুজনের বয়সের ফারাক খালি চোখে ধরতে পারা মুশকিল। আর এই সুযোগে দুজন পুুরুষদের হৃদয়ে পালা করে ঝড় তুলে দিচ্ছেন। কখনও মা কখনও মেয়ে, একই পুরুষের বিছানায় চলে গেলেও ধরতে পারছেন না সেই ব্যক্তি। তাজ্জব দুনিয়া।

মা ও মেয়েতে কোনও ফারাক নেই

মা ও মেয়ের ছবি দেখে বয়স তো বটেই চেহারার ফারাক বোঝা মুশকিল। মা জোলিন ও মেয়ে মেলিয়ানি (Joleen Diaz and Meilani)। এমনকী মায়ের টানটান শরীর দেখে বোঝা যায় না বয়সের পার্থক্যও। কারণ, দু'জনেই ডাকসাইটে সুন্দরী। শুধু তাই নয়, মা-কে দেখে বোঝায় উপায় নেই, তাঁর বয়স ৪৪, আর তাঁর মেয়ের বয়স ২১। তাই মাঝে মধ্যেই ডাবল ডেটে বেরিয়ে পড়েন আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়ার বাসিন্দা জোলিন ডিয়াজ ও তাঁর মেয়ে মেলানি। ইনস্টাগ্রাম জুড়ে তাঁরা এখন সেনসেশনে পরিণত হয়েছেন।

 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 

A post shared by Joleen Diaz (@joleendiaz)

৪৪ বছরের জোলিন জানিয়েছেন, তাঁকে অনলাইনে ডেটিং অ্যাপে প্রোফাইল সামলাতে গিয়ে বহুবার বিড়ম্বনার মধ্যে পড়তে হয়েছে। বেশিরভাগ ব্যবহারকারী ভাবেন, তাঁর অ্যাকাউন্টটি ফেক। কারণ, অনেকে বিশ্বাসই করতে চান না, তাঁর বয়স ৪৪। তিনি জোলিন। তিনি আরও দুঃখ করেছেন, অনেকেই তাঁর প্রোফাইলটি দ্রুত রিপোর্ট করে দেয়। তাঁরা বিশ্বাস করতে পারেন না তাঁর চেহারা দেখে।

Advertisement
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 

A post shared by meilani (@meilanikalei)

তাঁর মেয়ে মেলিয়ানির সঙ্গে দারুণ সম্পর্ক জোলিনের। সেই কারণেই দু'জনের মধ্যে দারুণ বোঝাপড়া। মাঝে মাঝেই তাঁরা ডাবল ডেটে যান। এমনও হয়েছে, এক পুরুষের সঙ্গে মেয়ের বন্ধুত্ব তৈরি হয়েছে, সেই পুরুষের সঙ্গে সমুদ্র সৈকতে বেড়াতে গিয়েছেন মা। এই সমীকরণ তাঁরা উপভোগ করেন বলেই জানিয়েছেন। দিব্যি ডেটিং করে এনজয় করে ফিরে এসেছেন, না বলে দিলে তিনি বুঝতেই পারেননি, যে যাঁর সঙ্গে কথা হয়েছে এটি তাঁর মা। বয়সও বোঝা যায় না। এ এক আজব কাহিনী।

 

Advertisement