এক সপ্তাহ আগে তুফানগঞ্জ কলেজে ছাত্রী ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। বহিরাগত যুবক এসে কলেজছাত্রীকে কীভাবে ধর্ষণ করে গেল, তা নিয়ে কলেজের উপর সমস্ত দায় গিয়ে পড়ে। সেই ঘটনায় কার্যত নিরাপত্তার খামতি স্বীকার করে নিয়েছেন কলেজ অধ্যক্ষ।
নিরাপত্তা দায়ী স্বীকার অধ্যক্ষের
কলেজে ছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় কলেজের নিরাপত্তার খামতিকে দায়ী করলেন অধ্যক্ষ ৷ তুফানগঞ্জ কলেজে এক ছাত্রী ধর্ষনের ঘটনা ঘটেছিল ৩০ নভেম্বর। তিনি তুফানগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। হাসপাতালে তাঁকে দেখতে গিয়েছিলেন কলেজের অধ্যক্ষ দেবাশিস চট্টোপাধ্যায়।
নিরাপত্তা বাড়ানো হবে
কলেজের নিরাপত্তায় আরও জোর দেওয়া হবে বলে জানান তিনি। কলেজের অধ্যক্ষ বলেন, ছাত্রীর অভিভাবক শুক্রবার তাদের ঘটনা জানিয়েছেন। এরপর পুলিশকে জানিয়েছেন তাঁরা। কোচবিহার জেলার পুলিশ সুপার সুমিত কুমার জানান, কলেজে ছাত্রী ধর্ষণের অভিযোগ পেয়েছেন তাঁরা। নির্যাতিতা এখন তুফানগঞ্জ মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে তুফানগঞ্জ থানা।
প্রাক্তন ছাত্রের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ
জানা গিয়েছে, গত ৩০ নভেম্বর কলেজের একটি ফাঁকা ঘরে দ্বিতীয় বর্ষের এক ছাত্রীকে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ সামনে এসেছে। গত সন্ধ্যায় ওই ছাত্রীর পরিবার তুফানগঞ্জ থানায় অভিযোগ জানায়। ঘটনায় নাম জড়িয়েছে বহিরাগত যুবকের। জায়গীর চিলাখানা এলাকার অভিযুক্ত যুবক তাপস দাস এই কলেজের প্রাক্তন ছাত্র। বহিরাগত প্রাক্তন ছাত্র কি করে কলেজে এল তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।