১৭ ঘণ্টা পরে হদিশ মিলল ঝাড়গ্রামে খাঁচা ভেঙে পালানো চিতাবাঘের। বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি শুরু হলেও হদিশ না মেলায় বাড়ছিল আতঙ্ক। শেষে সেই পার্কের মধ্যেই দেখা যায় চিতাবাঘটিকে(সব ছবি প্রতীকী) (সব তথ্য-দেবেন তেওয়ারি)
সকাল বেলা চিড়িয়াখানার রাস্তার দিকে বিভিন্ন বন কমিটির লোককে পাহারার জন্য দাঁড় করানো হয়। তবে চিতাবাঘটির অবস্থান নিয়ে প্রথমে ধন্দে ছিল বন বিভাগ।
বিষয়টি নিয়ে গোপনীয়তা বজায় রাখছে বন বিভাগের আধিকারিকরা। পার্কের ভিতর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছেনা। অনির্দিষ্ট কালের জন্য পার্ক বন্ধের নোটিশ ঝোলানো হয়েছে।
প্রথমে মনে করা হচ্ছিল পার্কের পেছন দিয়ে বাইরে পালিয়ে গেছে। পরে দেখা যায় পার্কের মধ্যেই লুকিয়ে ছিল বাঘটি।
দিনের আলোয় গোটা পার্ক চত্ত্বর আরো ভালো করে খোঁজা শুরু হয়। গোটা ঘটনার জন্য ডিএফও এবং বনদফতরের কর্মীদের কেই দায়ী করা হচ্ছে।
কারন দীর্ঘ দিন ধরে কাজ করা পার্কের কর্মীদের সাথে বহু দিন ধরেই সমস্যা চলছে। কর্মী নিয়োগ থেকে শুরু করে পার্কের কাজ সব কিছুতেই চুড়ান্ত অব্যবস্থার অভিযোগ।
আর যার ফলে রক্ষনাবেক্ষনে ঘাটতি দেখা দিয়েছে। তার ফল স্বরুপ এই ঘটনা। বাঘটাকে দ্রুত খুঁজে না পাওয়ায় বাঘ ও মানুষ উভয় এরই ক্ষতির আশঙ্কা বাড়ছিল।