Maynaguri Murder Case: বাড়ি থেকে সামান্য দূরে নয়ানজুলি থেকে উদ্ধার হল যুবকের মৃতদেহ। জলপাইগুড়ির ময়নাগুড়ি রোড এলাকায় গলার নলি কাটা অবস্থায় ওই যুবকের দেহ উদ্ধার হয়েছে। ওই যুবক ময়নাগুড়ি রোড এলাকার বাসিন্দা ও পেশায় মিষ্টির দোকানের কর্মী বলে জানা গিয়েছে। তাঁকে খুন করা হয়েছে বলে প্রাথমিক তদন্তে অনুমান পুলিশের। বানারহাটের দুরামারি থেকে অমল রায়ের স্ত্রীর প্রেমিক বিবেকানন্দ রায়কে গ্রেফতার করে ময়নাগুড়ি থানার পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে খবর, যুবকের নাম অমল রায়। ঘটনায় যুবকের স্ত্রী প্রমীলা রায়। প্রমীলার বিবাহবহির্ভুত সম্পর্ক রয়েছে বলে জানতে পেরেছে পুলিশ। তার প্রেমিক বিবেকানন্দ রায়কে গ্রেফতার করেছে ময়নাগুড়ি থানার পুলিশ। বুধবার সকালে গলার নলি কাটা অবস্থায় নয়ানজুলি থেকে উদ্ধার হয় মিষ্টির কারিগর অমল রায়ের দেহ। ঘটনার আট ঘণ্টার মধ্যেই খুনের কিনারা করে ফেলেছে পুলিশ বলে মনে করা হচ্ছে।
তদন্তে উঠে আসে রাতে দুরামারি থেকে এসে রাস্তার ধারে লুকিয়ে ছিল বিবেকানন্দ। অতর্কিতে হামলা করা হয়। খুন করে দেহ নয়ানজুলিতে ফেলে রাতেই পালিয়ে যায় সে। বিভিন্ন সূত্র ধরে সন্ধ্যায় বিবেকানন্দকে গ্রেফতার করে আনে পুলিশ। বৃহস্পতিবার তাকে জলপাইগুড়ি আদালতে পেশ করা হয়।